1/6রোনাল্ডোর বোন কাতিয়া আভেইরো দাবি করেন, তিনি সত্যিই চান যাতে বিশ্বকাপের মাঝপথে রোনাল্ডো দল ছেড়ে দেন। উল্লেখ্য, এর আগে কানাঘুষো শোনা গিয়েছিল যে সুইৎজারল্যান্ডের ম্যাচে প্রথম একাদশে না রাখায় দল ছাড়তে চেয়েছিলেন রোনাল্ডো।
2/6ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমকে রোনাল্ডোর বোন বলেন, ‘আমি সত্যিই চেয়েছিলাম যে রোনাল্ডো দেশে ফইরে আসুক জাতীয় দল ছেড়ে। আমি চেয়েছিলাম যাতে সে আমাদের পাশে বসুক। যাতে আমরা তাঁকে জড়িয়ে ধরে বলতে পারি যে সবকিছু ঠিক আছে। তাঁকে মনে করিয়ে দিতে পারি যে সে কী কী জয় করেছে।’
3/6এর আগে রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, সুইৎজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে না থাকতে পেরে নাকি দীর্ঘক্ষণ কোচ ফার্নান্দো স্যান্টোসের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় করেছিলেন। তিনি নাকি বিশ্বকাপ ছেড়ে চলে যাওয়ার হুমকিও দেন। তবে এই খবরকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেয় পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন।
4/6এদিকে প্রি কোয়ার্টার ফাইনালে সুইৎজারল্যান্ডের বিরুদ্ধে পর্তুগালের প্রথম একাদশে রোনাল্ডো না থাকায় মনে করা হচ্ছিল, ‘ঝামেলা’র কারণেই নাকি তাঁকে বসিয়ে দিয়েছিলেন কোচ স্যান্টোস। এদিকে রোনাল্ডোর বদলে মাঠে নামা গোনজালো রামোস হ্যাটট্রিক করেন।
5/6ম্যাচ শেষে ফার্নান্দো স্যান্টোস জানিয়ে দেন, রোনাল্ডোকে প্রথম একাদশে না খেলানোর বিষয়টি ‘ব্যক্তিগত’ ছিল না। বরং পরিকল্পনা করেই রোনাল্ডোকে বসিয়ে রামোসকে নামিয়েছিলেন তিনি।
6/6উল্লেখ্য, এর আগে গ্রুপ পর্যায়ের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে পরিবর্তিত হয়ে রোনাল্ডো নিজের ‘ক্ষোভ’ প্রকাশ করেছিলেন। যাতে সন্তুষ্ট ছিলেন না পর্তুগিজ কোচ। বলে দিয়েছিলেন, ‘রোনাল্ডো যে অধিনায়ক থাকবেনই, এমন কোনও কথা নেই।’