Heat wave: চলতি সপ্তাহ থেকেই দক্ষিণবঙ্গে শুরু হতে পারে তাপপ্রবাহ! বলছে আলিপুরের হাওয়া অফিস

মরুরাজ্য রাজস্থান গরমে যেমন জ্বলে, সেই জ্বলন শুরু হয়েছে চৈত্রের প্রথমার্ধেই। সেখানকার কিছু অঞ্চল তাপপ্রবাহের কবলেও পড়েছে। কিন্তু বাংলার পক্ষে চিন্তার হল, দক্ষিণবঙ্গের একাংশেও তাপপ্রবাহ শুরু হতে পারে চলতি সপ্তাহের শেষে। সোমবার এই পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। জানিয়েছে, শুক্রবার নাগাদ তাপপ্রবাহের আশঙ্কা আছে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও ঝাড়গ্রামে। এ সপ্তাহে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ঝাড়খণ্ড-ওড়িশার একাংশেও।

মৌসম ভবন জানাচ্ছে, রাজস্থান, হরিয়ানা-সহ উত্তর-পশ্চিমের বিস্তীর্ণ এলাকার তাপপ্রবাহ চলছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা গণেশকুমার দাস জানান, রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলেই তাকে তাপপ্রবাহ বলা হবে। আশঙ্কা, এ সপ্তাহে পশ্চিমের জেলায় তাপমাত্রা ৪০-৪১ ডিগ্রিতে পৌঁছতে পারে। এ দিনেই বাঁকুড়ার তাপমাত্রা (৩৯.৮) প্রায় ৪০ ডিগ্রির কোঠা ছুঁয়েছে। পিছনেই পানাগড় (৩৮.৮), মেদিনীপুর (৩৮), পুরুলিয়া (৩৭.৩), শ্রীনিকেতন (৩৭.২)। মেদিনীপুরকে ছুঁয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর (৩৮)। পিছিয়ে নেই দমদম (৩৭.৬) বা সল্টলেক (৩৭.৫)। কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৭ ডিগ্রি। শিলিগুড়িতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯.২ ডিগ্রি, জলপাইগুড়িতে ২৯.৫। মালদহ, বালুরঘাটে গরম মালুম হচ্ছে।

জলবায়ুগত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মার্চে মহানগরে গড়ে একটি কালবৈশাখী হয়। বিক্ষিপ্ত ভাবে ঝড়বৃষ্টিও হয়। তাতে গরম কিছুটা কমে। তবে কালবৈশাখী বা গ্রীষ্মকালীন ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়ে এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে। হাওয়া অফিসের খবর, সিকিম থেকে ঝাড়খণ্ড পর্যন্ত একটি অক্ষরেখা রয়েছে। বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢুকছে। ফলে এ সপ্তাহে দুই ২৪ পরগনা, মুর্শিদাবাদের দু’-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। সেই বৃষ্টি দাপুটে গরমে রাশ টানতে পারবে কি না, সন্দেহ।

মরুরাজ্য রাজস্থান গরমে যেমন জ্বলে, সেই জ্বলন শুরু হয়েছে চৈত্রের প্রথমার্ধেই। সেখানকার কিছু অঞ্চল তাপপ্রবাহের কবলেও পড়েছে। কিন্তু বাংলার পক্ষে চিন্তার হল, দক্ষিণবঙ্গের একাংশেও তাপপ্রবাহ শুরু হতে পারে চলতি সপ্তাহের শেষে। সোমবার এই পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। জানিয়েছে, শুক্রবার নাগাদ তাপপ্রবাহের আশঙ্কা আছে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও ঝাড়গ্রামে। এ সপ্তাহে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে ঝাড়খণ্ড-ওড়িশার একাংশেও।

মৌসম ভবন জানাচ্ছে, রাজস্থান, হরিয়ানা-সহ উত্তর-পশ্চিমের বিস্তীর্ণ এলাকার তাপপ্রবাহ চলছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের অধিকর্তা গণেশকুমার দাস জানান, রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলেই তাকে তাপপ্রবাহ বলা হবে। আশঙ্কা, এ সপ্তাহে পশ্চিমের জেলায় তাপমাত্রা ৪০-৪১ ডিগ্রিতে পৌঁছতে পারে। এ দিনেই বাঁকুড়ার তাপমাত্রা (৩৯.৮) প্রায় ৪০ ডিগ্রির কোঠা ছুঁয়েছে। পিছনেই পানাগড় (৩৮.৮), মেদিনীপুর (৩৮), পুরুলিয়া (৩৭.৩), শ্রীনিকেতন (৩৭.২)। মেদিনীপুরকে ছুঁয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর (৩৮)। পিছিয়ে নেই দমদম (৩৭.৬) বা সল্টলেক (৩৭.৫)। কলকাতায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.৭ ডিগ্রি। শিলিগুড়িতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯.২ ডিগ্রি, জলপাইগুড়িতে ২৯.৫। মালদহ, বালুরঘাটে গরম মালুম হচ্ছে।

জলবায়ুগত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, মার্চে মহানগরে গড়ে একটি কালবৈশাখী হয়। বিক্ষিপ্ত ভাবে ঝড়বৃষ্টিও হয়। তাতে গরম কিছুটা কমে। তবে কালবৈশাখী বা গ্রীষ্মকালীন ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়ে এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে। হাওয়া অফিসের খবর, সিকিম থেকে ঝাড়খণ্ড পর্যন্ত একটি অক্ষরেখা রয়েছে। বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢুকছে। ফলে এ সপ্তাহে দুই ২৪ পরগনা, মুর্শিদাবাদের দু’-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। সেই বৃষ্টি দাপুটে গরমে রাশ টানতে পারবে কি না, সন্দেহ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.