নতুন শিক্ষানীতি দেশের যুবসমাজকে নিজের পথ বেছে নেওয়ার সুযোগ করে দেবে। চাকরি পাওয়ার বদলে চাকরি দিতে সক্ষম হয়ে উঠবে যুবসমাজ।নতুন শিক্ষানীতি সবাইকে নিয়ে চলতে চায় এবং ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখেই এই নীতি কার্যকর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার স্মার্ট ইন্ডিয়া হ্যাকাথনের গ্র্যান্ড ফিনালেতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছেন, ভারতীয় সংবিধানের পথিকৃৎ বাবাসাহেব আম্বেদকার বলেছিলেন শিক্ষা সকলের কাছে পৌঁছনো জরুরী।
শিক্ষাব্যবস্থা যাতে সুলভ হয় তাও নিশ্চিত করতে হবে।নতুন শিক্ষানীতি তার এই ধারণার ওপর ভিত্তি করে গড়ে তোলা হয়েছে। গত বহু দশক ধরে ভারত একের পর এক সেরা বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদদের গোটা বিশ্বকে দিয়েছে। একবিংশ শতাব্দীতে সেই ধারা বজায় রেখে ভারতকে একই গতিতে এগিয়ে যেতে হবে।পড়ুয়াদের মধ্যে যোগ্যতাকে পূর্ণরূপে প্রস্ফুটিত করার জন্য নতুন শিক্ষানীতি গ্রহণ করা হয়েছে।পড়ুয়াদের চাহিদাকে মান্যতা দিয়েই নতুন শিক্ষানীতি গড়ে তোলা হয়েছে।পুরনো যেসব ধারণা বানিয়েছিল যেগুলোতে অনেক খামতি ছিল তা দূর করে এই শিক্ষা নীতি তৈরি করা হয়েছে। স্থানীয় ভাষাকে গুরুত্ব দেওয়ার ফলে দেশের একতা বৃদ্ধি পাবে। প্রাথমিক শিক্ষায় মাতৃভাষাকে গুরুত্ব দান পড়ুয়াদের শিখতে সহায়তা করবে। জিডিপির নিরীক্ষা উন্নত দেশগুলির মধ্যে প্রথম কুড়িটি দেশই মাতৃভাষায় শিক্ষা গ্রহণের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। চিন্তাভাবনা বিকশিত হোক মাতৃভাষায়।