1/6১৯৫৮ সালের ২০ জুন জন্মগ্রহণ করেন দ্রৌপদী। ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ওড়িশা সরকারের জলসম্পদ ও শক্তি দফতরে জুনিয়র অ্যাসিসট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছিলেন। ১৯৯৪ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত শ্রী অরবিন্দ ইন্টিগ্রাল এডুকেশন সেন্টার সাম্মানিক শিক্ষক ছিলেন।
2/6কাউন্সিলর হিসেবে রাজনৈতিক জীবন শুরু করেছিলেন দ্রৌপদী। পরবর্তীতে রায়রংপুর উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন হয়েছিলেন। যে বিধানসভা কেন্দ্র থেকে দু’বার ভোটে জিতেছিলেন।
3/6ওড়িশার দু’বারের বিধায়ক ছিলেন আদিবাসী নেত্রী দ্রৌপদী। বিজু জনতা দল তথা নবীন পট্টনায়েকের সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন। যে সরকারকে সমর্থন জুগিয়েছিল বিজেপি। ২০০০ সাল এবং ২০০৪ সালে বিজেপির টিকিটেই ময়ূরভঞ্জ জেলার রায়রাংপুর কেন্দ্র থেকে ভোটে জিতেছিলেন।
4/6২০০০ সাল থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বিজেডি-বিজেপি জোট সরকারে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ছিল দ্রৌপদীর হাতে। পরিবহণ, মৎস্য এবং পশুপালন দফতরের দায়িত্বে ছিলেন (একটানা ছিলেন না)। তারইমধ্যে ২০০৭ সালের ওড়িশার সেরা বিধায়ক হয়েছিলেন (নীলকণ্ঠ পুরস্কার)।
5/6ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল ছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। ২০১৫ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত সেই পদে ছিলেন আদিবাসী নেত্রী।
6/6যদি দ্রৌপদী নির্বাচনে জিতে যান, তাহলে ইতিহাস গড়বেন। প্রথম আদিবাসী মহিলা হিসেবে বসবেন রাষ্ট্রপতির কুর্সিতে।