একাধিক চমক, জমকালো আয়োজন- বাংলা দখলে আজ ব্রিগেডে মোদি

বাংলার বড়দিন আজ। নবান্ন দখলের লক্ষ্যে ব্রিগেডে সমাবেশ করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর সেখান থেকেই বিধানসভা জয়ের ডাককে উচ্চস্বরে নিয়ে যাবেন তিনি। বিজেপির এই ব্রিগেড সমাবেশ উপলক্ষ্য়ে করা হয়েছে জমকালো আয়োজন। শনিবার রাত থেকেই জেলা থেকে বহু মানুষ আসতে শুরু করেছেন ব্রিগেডে। আর সকাল থেকে জনস্রোত আছড়ে পড়ছে। বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসতে শুরু করেছে মিছিল।

 রবিবারের এই ব্রিগেড নিয়ে প্রবল আশায় বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, বাংলা দখল এখন সময়ের অপেক্ষা। আর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী সেই বার্তাই দিয়ে যাবেন ব্রিগেড থেকে। আর সেই জয়ের জন্য নরেন্দ্র মোদি কী বার্তা দেন, কী রণকৌশল ঠিক করে দেন, সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন গেরুয়া নেতাকর্মীরা।

রবিবারের এই ব্রিগেড নিয়ে প্রবল আশায় বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, বাংলা দখল এখন সময়ের অপেক্ষা। আর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী সেই বার্তাই দিয়ে যাবেন ব্রিগেড থেকে। আর সেই জয়ের জন্য নরেন্দ্র মোদি কী বার্তা দেন, কী রণকৌশল ঠিক করে দেন, সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন গেরুয়া নেতাকর্মীরা।

 জানা গিয়েছে, বেলা ১.২০ মিনিটে কলকাতা বিমানবন্দরে নামার পর হেলিকপ্টারে রেস কোর্সে পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী। আর সেখান থেকে ব্রিগেড। কেমন হয়েছে এই মেগা ব্রিগেডের মঞ্চ? নরেন্দ্র মোদির এই সমাবেশের জন্য ময়দানের ঠিক মাঝ বরাবর তৈরি হয়েছে ৭২ ফুট বাই ৪৮ ফুটের মঞ্চ। এই মঞ্চ থেকেই বক্তব্য রাখবেন তিনি। খুব বাছাবাছা নেতারাই ওই মঞ্চে থাকতে পারবেন। তবে, সেই সংখ্যাটাও নেহাত কম নয়। অন্তত ৩০-৪০ জন বসবেন ওই মঞ্চে।

জানা গিয়েছে, বেলা ১.২০ মিনিটে কলকাতা বিমানবন্দরে নামার পর হেলিকপ্টারে রেস কোর্সে পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী। আর সেখান থেকে ব্রিগেড। কেমন হয়েছে এই মেগা ব্রিগেডের মঞ্চ? নরেন্দ্র মোদির এই সমাবেশের জন্য ময়দানের ঠিক মাঝ বরাবর তৈরি হয়েছে ৭২ ফুট বাই ৪৮ ফুটের মঞ্চ। এই মঞ্চ থেকেই বক্তব্য রাখবেন তিনি। খুব বাছাবাছা নেতারাই ওই মঞ্চে থাকতে পারবেন। তবে, সেই সংখ্যাটাও নেহাত কম নয়। অন্তত ৩০-৪০ জন বসবেন ওই মঞ্চে।

 শুধু তাই নয়, মূল মঞ্চের দু'পাশে থাকছে আরও দুটি মঞ্চ। সেখানে বসবেন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। প্রবল গরমের কারণে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সেই কারণে মূল মঞ্চের পিছনে তৈরি করা হয়েছে বিশ্রাম ঘর। নজিরবিহীনভাবে, এবারের ব্রিগেডে ৫০ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় নাম নিঃসন্দেহে মিঠুন চক্রবর্তী। থাকতে পারেন অক্ষয় কুমারও। ইতিমধ্যেই ব্রিগেডের মাঠে লাগানো হয়েছে ৫০টি জায়েন্ট এলইডি স্ক্রিন। ব্যবস্থা রয়েছে কয়েক লাখ জলের পাউচের। রবিবার দুপুর ২ টো থেকে ৩ টে পর্যন্ত ব্রিগেডে থাকার কথা মোদির। বিকেল চারটের সময় দিল্লির উদ্দেশে উড়ে যাওয়ার কথা তাঁর।

শুধু তাই নয়, মূল মঞ্চের দু’পাশে থাকছে আরও দুটি মঞ্চ। সেখানে বসবেন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। প্রবল গরমের কারণে যাতে কোনও সমস্যা না হয়, সেই কারণে মূল মঞ্চের পিছনে তৈরি করা হয়েছে বিশ্রাম ঘর। নজিরবিহীনভাবে, এবারের ব্রিগেডে ৫০ হাজার অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় নাম নিঃসন্দেহে মিঠুন চক্রবর্তী। থাকতে পারেন অক্ষয় কুমারও। ইতিমধ্যেই ব্রিগেডের মাঠে লাগানো হয়েছে ৫০টি জায়েন্ট এলইডি স্ক্রিন। ব্যবস্থা রয়েছে কয়েক লাখ জলের পাউচের। রবিবার দুপুর ২ টো থেকে ৩ টে পর্যন্ত ব্রিগেডে থাকার কথা মোদির। বিকেল চারটের সময় দিল্লির উদ্দেশে উড়ে যাওয়ার কথা তাঁর।

 বাংলায় বিজেপির পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেছেন, 'পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাসে এটাই সব থেকে বড় ব্রিগেডের জনসভা হতে চলেছে।' একই দাবি বিজেপির অন্যান্য নেতাদেরও। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, 'রবিবারের সমাবেশের চেহারা এমন হবে, অতীতে যার কোনও নজির নেই।' ইতিমধ্যে শিয়ালদা, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ এবং হাওড়া-এই তিন জায়গা থেকে বড় মিছিল আসতে শুরু করেছে।

বাংলায় বিজেপির পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাসে এটাই সব থেকে বড় ব্রিগেডের জনসভা হতে চলেছে।’ একই দাবি বিজেপির অন্যান্য নেতাদেরও। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘রবিবারের সমাবেশের চেহারা এমন হবে, অতীতে যার কোনও নজির নেই।’ ইতিমধ্যে শিয়ালদা, সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ এবং হাওড়া-এই তিন জায়গা থেকে বড় মিছিল আসতে শুরু করেছে।

 এখানেই শেষ নয়, রবিবাসরীয় ব্রিগেড সমাবেশে জনজোয়ার আনতে ৩ টি ট্রেনও ভাড়া করেছে বিজেপি। ৩ টি বিশেষ ট্রেনের জন্য ইতিমধ্যেই গেরুয়াশিবির আর্জি জানিয়েছে আইআরসিটিসি-কে। তিনটি ট্রেন আলিপুরদুয়ার, মালদহ এবং উত্তরদিনাজপুরের হরিশচন্দ্রপুর থেকে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে আসছে। আর বিজেপির এই ব্রিগেড সমাবেশ ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থাও থাকছে। কলকাতার রাস্তায় থাকছে প্রায় তিন হাজার পুলিশ। মঞ্চের সামনেই থাকবে কলকাতা পুলিশের বিশেষ বাহিনি। আকাশ থেকে ড্রোনের সাহায্যে নজর রাখা হবে জনতার উপর। গোটা এলাকাকে ৬টি ভাগে ভাগ করে এক একটি ভাগের দায়িত্বে থাকছেন একজন করে ডেপুটি কমিশনার।

এখানেই শেষ নয়, রবিবাসরীয় ব্রিগেড সমাবেশে জনজোয়ার আনতে ৩ টি ট্রেনও ভাড়া করেছে বিজেপি। ৩ টি বিশেষ ট্রেনের জন্য ইতিমধ্যেই গেরুয়াশিবির আর্জি জানিয়েছে আইআরসিটিসি-কে। তিনটি ট্রেন আলিপুরদুয়ার, মালদহ এবং উত্তরদিনাজপুরের হরিশচন্দ্রপুর থেকে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে আসছে। আর বিজেপির এই ব্রিগেড সমাবেশ ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থাও থাকছে। কলকাতার রাস্তায় থাকছে প্রায় তিন হাজার পুলিশ। মঞ্চের সামনেই থাকবে কলকাতা পুলিশের বিশেষ বাহিনি। আকাশ থেকে ড্রোনের সাহায্যে নজর রাখা হবে জনতার উপর। গোটা এলাকাকে ৬টি ভাগে ভাগ করে এক একটি ভাগের দায়িত্বে থাকছেন একজন করে ডেপুটি কমিশনার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.