রাজনৈতিক দল বা মিডিয়া, কারও উপরে হামলা হওয়া উচিত নয়। মিডিয়ার উপরে হামলার ঘটনা গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত নির্বাচন কমিশনের। শুক্রবার সাংবাদিক সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
বৃহস্পতিবার রাতে ভবানীপুর বিধানসভা কেন্দ্রে চেতলায় আক্রান্ত হন বিজেপি কর্মীরা। খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আক্রান্ত হয় প্রচারমাধ্যম। সংবাদ চ্যানেলের চিত্র সাংবাদিককে মারধর করে ভাঙা হয় তাঁর ক্যামেরা। খুলে নেওয়া হয় ক্যামেরার চিপ। তৃণমূল নেতা ফিরহাদ হাকিম বলেন, “এটা নিন্দনীয়, দোষীদের শাস্তি দেওয়া হবে।“
এই প্রসঙ্গে অমিতবাবু বলেন, শীঘ্র এসবে কমিশনের উপযুক্ত পদক্ষেপ করা উচিত। থানার ভিতরে মারা হয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টির কর্মীদের। আমাদের কর্মীদের উপরে লাগাতার হামলা হচ্ছে। কাল ভবানীপুর পুলিশ থানায় ছিলেন কর্মীরা। তখনও হামলা হয়েছে। হামলার নিন্দা করে একটাও মন্তব্য করেননি কেউ। মৌনতাই সম্মতির লক্ষণ। রাজনৈতিক কর্মীদের উপরে হামলা হলে সকলে মিলে নিন্দা করে। কিন্তু তৃণমূল তা করেনি।
শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রুদ্রনীল ঘোষ-সহ স্থানীয় বিজেপি কিছুনেতা কর্মীর সঙ্গে ভবানীপুরের কিছু অঞ্চলে পূর্ব নির্দ্ধারিত সূচি অনুযায়ী যান। সূত্রের খবর, অমিত শাহকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে হুমকি, ফ্লেক্স ছেঁড়ার অভিযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী।
2021-04-09