LIVE UPDATE: জেডিইউ শিবিরে বড় ধাক্কা, পরাজিত লালুরপ্রসাদের বেয়াই

অন্যদিকে, জেডিইউ শিবিরে বড় ধাক্কা। লালুরপ্রসাদের বেয়াই চন্দ্রিকা রায় পরাজিত পারসা কেন্দ্রে। তিনি জেডিইউ শীর্ষ নেতা। তাঁর কন্যার ঐশর্যের সঙ্গে বিয়ে হয় তেজপ্রতাপ যাদবের। ডিভোর্স চলছে।

আরও একবার হিসাব বদলাচ্ছে! আরজেডি অগ্রগতি ৭৬। বিজেপি ৭২। গণনার নিরিখে বিহারে বৃহত্তম দল আরজেডি। অন্যদিকে, আরও কমল জেডিইউ ৪১।

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই! এনডিএ-র সঙ্গে ব্যবধান কমাল আরজেডি-জোট। এনডিএ ১২০, মহাজোট ১১৫ ও অন্য ৮ আসনে এগিয়ে অন্যান্য। ক্রমশ টাফ ফাইট।

নীতীশ কুমারকে ফোন করলেন অমিত শাহ। এই অবস্থায় রণকৌশল ঠিক করতেই এই ফোন বলে জানা যাচ্ছে।

গণনার নিরিখে আচমকা বিজেপিকে উলটে দিয়ে একক বৃহত্তম আরজেডি। গণনার নিরিখে আরজেডি এগিয়ে ৭৫ আসনে, বিজেপি এগিয়ে ৭২ আসনে। এছাড়াও বামেরা এগিয়ে ১৯ আসনে। কংগ্রেস এগিয়ে ২০টি আসনে। জেডিউ এগিয়ে ৪৩টি আসনে।

বিহার ভোটে জোর টক্কর। ৪৩টি আসনে ১০০০ ভোটের নিচে ব্যবধান। ২৩টি আসনে ব্যবধান রয়েছে ৫০০-রও কম। ৭টি আসনে ব্যবধান ২০০ ভোটেরও কম। এখনও পর্যন্ত ২৪ শতাংশের মতো ভোট গণনা হয়েছে। ১২৬টি আসনে এগিয়ে রয়েছে এনডিএ।

এগিয়ে থাকার নিরিখে সংখ্যাগরিষ্ঠতায় এনডিএ। ১০৫টি আসনে এগিয়ে মহাজোট। ২টি আসনে এলজেপি, ৯টি আসনে এগিয়ে অন্যান্যরা। ইতিমধ্যে ক্ষমতায় যে ফের এনডিএ ফিরছে সেই ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে। আর তা পাওয়া মাত্র উল্লাস শুরু করে দিয়েছেন বিজেপি এবং জেডিইউ-এর নেতা-কর্মীরা। নীতীশের দফতরের সামনে বাড়ছে ভিড়।

পাটনায় সিপিআই(এম-এল) দফতরে বাড়ছে ভিড়।

পরপর কেন্দ্র থেকে প্রার্থীদের এগিয়ে থাকার সংবাদ আসছে। পুষ্পমপ্রিয়া চৌধুরীর মদ বিক্রিতে বাঁকিপুর ভরসা করল না। তিনি ভোট কাটুয়া বলে চিহ্নিত হলেন। বহু পিছিয়ে লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্সের প্রাক্তনী।

৫৫টি আসনে ১০০০ ভোটের কমে লড়াই। চিন্তা দুই শিবিরে।

করোনা কালে চলছে ভোট গণনা। গণনা শেষ হতে গভীর রাত পর্যন্ত গড়িয়ে যেতে পারে বলে জানাচ্ছে কমিশন। অন্যদিকে, ১৯টি আসনের ফল ঘোষণা ১৪টি বিজেপি ৫টি আরজেডি পক্ষে। 

৫০ এর নিচে নামছে জেডিইউ। সেই ভোটে থাবা জোটের। সকাল থেকে দুটি আসনেই এগিয়ে লোজপা। চিরাগ পাসোয়ানের মিশন সাকসেফুল। নীতীশকে চাপে রেখে সর্বাধিক জেডিইউ ভোট কাটছেন চিরাগ।

ফের চিন্তা এনডিএ শিবিরে ১৩টি ২৫০টি ভোটের ব্যবধান মাত্র

আরজেডি ৭০ বিজেপি ৭৫ আসনে এগিয়ে কড়া মোকাবিলা চলছে

বেশ কিছু কেন্দ্রে কংগ্রেসের আচমকা এগিয়ে যাওয়া উত্তেজনা জোট শিবিরে। পিছিয়ে গেলেন বাহুবলী নেতা পাপ্পু যাদব। তিনি জাপ দলের প্রার্থী।

ক্রমশ বদলাচ্ছে বিহারের ছবি! এনডিএ ১৩১টি আসনে এগিয়ে গেল। ৯৯টি আসনে এগিয়ে গেল মহাজোট। ৬টি আসনে এগিয়ে এলজেপি। ৬টি আসনে এগিয়ে অন্যান্যরা। আরজেডি এগিয়ে ৬০টি আসনে। বিজেপি এগিয়ে ৭১ আসনে। জেডিইউ এগিয়ে ৫৩ আসনে। ২০টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। ১২টি আসনে এগিয়ে বামেরা। 

হাম পার্টির জীতনরাম মাঞ্ঝি প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এনডিএ শরিক পিছিয়ে গেলেন আবার। তেজপ্রতাপ তেজস্বী যাদব এগিয়ে। যদিও একাধিক মন্ত্রী পিছিয়ে। রোমহর্ষক পরিসংখ্যানের দিকে যাচ্ছে বিহার। পাটনা সাহিব কেন্দ্রে কংগ্রেসের বিরাট অগ্রগতি।

১৩০টি আসনে এগিয়ে এনডিএ। অনেকটাই পিছিয়ে পড়ল মহাজোট। 

বেগুসরাই বিজেপির হেভিওয়েট নেতা বনাম সিপিআই কানহাইয়া কুমারের প্রেস্টিজ ফাইট। জেলার সব আসনেই মহাজোট ও বাম প্রার্থীরা এগিয়ে। লোকসভায় গিরিরাজের কাছে পরাজিত হন কানহাইয়া। বিধানসভায় জোটের অগ্রগতি। অন্যদিকে, বিজেপি একক গরিষ্ঠতা পেল। যদিও কোনও আসনের ঘোষণা হয়নি।

বিহারের বামেদের জবাব বাংলার বৃদ্ধতন্ত্রকে। কংগ্রেসের জোট নীতি খানিকটা সফল। ত্রিশঙ্কু ফলের একটা ইঙ্গিত। এনডিএ শিবিরেও চিন্তা। এগোলেও সরকার গড়ার বিষয়ে বিজেপি শরিকদের উপর নির্ভর করবেই। কোনও আসনের ফল ঘোষণা হয়নি।

বিহারে খেলা ঘোরাচ্ছেন নীতিশ? ভোটের ফলের প্রাথমিক ট্রেন্ডে সেই ইঙ্গিত মিলতে শুরু করেছে। সকালে ভোট গণনা শুরু হতেই এনডিএ-কে বেশ খানিকটা পিছনে ফেলে দিয়ে এগিয়েছিল মহাজোট। তবে বেলা বাড়তেই হিসেব উল্টোতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই ১২৫টিরও বেশি আসনে এগিয়ে থেকে ম্যাজিক ফিগার টপকে গেল এনডিএ।

বিজেপি আরজেডি লড়াই প্রবল। জেডিইউ চাঙ্গা। বামেদের সুইং দেখে চমকে গেলেন বিশেষজ্ঞরা। গণনার তিন ঘন্টা পরের ছবি- NDA- Jdu 49, Bjp 69, Hum 1, VIP 5 বিহার মহাজোট- RJD 69, Cong 24, Left 12

প্রথম রাউন্ডে এনডিএ-কে পিছনে ফেলে হু-হু করে এগিয়ে যাচ্ছে মহাজোট। কিন্তু, দ্বিতীয় রাউন্ডে দারুণ ব্যাটিং নীতীশের।  ফের বদল এগিয়ে থাকার সংখ্যায়।

এনডিএ ১১৯টি আসনে এগিয়ে গেল। সেখানে কিছুটা থমকালো মহাজোট! ১১৬টি আসনে এগিয়ে মহাজোট। ৬টি আসনে এগিয়ে এলজেপি। ২টি আসনে এগিয়ে অন্যান্যরা। আরজেডি এগিয়ে ৯১টি আসনে। ২২টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। ১১টি আসনে এগিয়ে বামেরা।

বিহারে চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। চরম উত্তেজনা। প্রতি মুহূর্তে বদলে যাচ্ছে সংখ্যা। বড় ধাক্কা মহাজোটকে। ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে এনডিএ।

বামেরা ১৫ প্লাস। বিহার ভোটে সরকার গঠনের ক্ষেত্রে বড় নির্নায়ক ভূমিকা বামেরা নিতে পারে বলে মনে করছেন রাজনৈতিকবিদরা।

এনডিএ ৯২টি আসনে এগিয়ে। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে বদলাচ্ছে মহাজোটের ছবিটা। প্রায় ১২৪টি আসনে এগিয়ে রয়েছে মহাজোট। এগিয়ে থাকার নিরিখে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেন তেজস্বী। খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

রঘুপুর থেকে এগিয়ে তেজস্বী যাদব। ২০১৫ সালে এই আসনেই জয় পান লালুপুত্র। এবারও সেখান থেকে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। ট্রেন্ড যা বলছে তাতে এগিয়ে তেজস্বী।

ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে মহাজোট। যা ট্রেন্ড তাতে প্রায় এখনও পর্যন্ত ১১১টি আসনে এগিয়ে রয়েছে মহাজোট। সেখানে মাত্র ৭৭টি আসনে এগিয়ে এনডিএ। লড়াই ক্রমশ কঠিন হচ্ছে নীতিশদের কাছে। ট্রেন্ড বলছে তেজস্বীর মতো ইয়ং ব্লাডের উপরেই ভরসা রাখছে বিহারের মানুষ।

সকাল সাড়ে ৮টার যা ট্রেন্ড তাতে আরজেডি কংগ্রেস মহাজোট বিপুল ভোটে এগিয়ে। প্রায় ৪৪টি আসনে এই মুহূর্তে এগিয়ে রয়েছে মহাজোট। আর নীতিশ-বিজেপি অর্থাৎ এনডিএ এগিয়ে মাত্র ২৮টি আসনে। তবে যে কোনও মুহূর্তে বদলাতে পারে চিত্র। 

ভোট গণনা শুরু হতেই লালপুত্রের টুইট, তেজস্বী ভব বিহার।

প্রথমে পোস্টাল ব্যালটের গণনা চলছে এখন। এনডিএ এগিয়ে ১০ আসনে। এরমধ্যে বিজেপি ৮টি আসনে এগিয়ে। জেডিইউ এগিয়ে ১টি আসনে।

জানা যাচ্ছে, আরজেডি(মহাজোট) দুটি আসনে এগিয়ে গিয়েছে। এবং জেডিইউ একটি আসনে এগিয়ে রয়েছে।

শুরু থেকেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। আসতে আসতে শুরু করে ফলাফল।

রাজ্যের ৩৮টি জেলায় তৈরি হয়েছে ৫৫টি গণনাকেন্দ্র। সম্পূর্ণ কোভিড বিধি মেনে হবে গণনা। ভোট গণনা কেন্দ্রে কাউকে ভিড় করতে দেওয়া হবে না। গণনা কেন্দ্রের মধ্যেও মানা হচ্ছে সোশ্যাল ডিসটেন্স।

এক নজরে ২০১৫ সালের ভোট চিত্র-  বিহারের ৮০-এরও বেশি আসনে জয় পেয়েছিল লালুপ্রসাদের আরজেডি ৷ সর্বোচ্চ আসন ছিল তাদের ঝুলিতেই ৷ আসন দখলের দৌড়ে দ্বিতীয় ছিলেন নীতীশ কুমার ৷ তার দল জেডিইউ সেবার পেয়েছিল ৭১টি আসন ৷ এছাড়া বিজেপি ৫৩, কংগ্রেস ২৭, এলজেপি ২, আরএলএসপি ২, অন্যান্যরা পেয়েছিল ৭টি আসন ৷

২৪৩ আসনের বিহার বিধানসভায় ম্যাজিক ফিগার ১২২। এবার ভোট হয়েছে তিন দফায়।

খোলা হচ্ছে স্ট্রোং রুম। ছবি সৌজন্যে-এএনআই

ঠিক সকাল ৮টা থেকে বিহারে শুরু ভোট গণনা। ফের কি মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসতে চলেছেন নীতীশ কুমার? নাকি, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হবেন মহাজোটের প্রার্থী লালু-পুত্র তেজস্বী যাদব? জানতে আর কয়েকঘণ্টার অপেক্ষা। ইতিমধ্যে খুলে দেওয়া হয়েছে স্ট্রোং রুম। গণনা কর্মীরাও পৌঁছে গিয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.