দিল্লি সরকার এবং দিল্লি হাইকোর্টের মধ্যে জোটবদ্ধতা কী?
অক্সিজেন জিহাদমন্ত্রী ইমরান হুসেনকে কেন দিল্লি হাইকোর্ট খালাস দিয়েছিল?
- দিল্লী হাইকোর্ট দিবালোক ও দিল্লির জনগণের নজরে রয়েছে … পুরো করোনার মহামারী চলাকালীন, দিল্লি ও দিল্লি হাইকোর্টের কেজরিওয়াল সরকারের মধ্যে জোটবদ্ধ সম্পর্ক জনগণের চোখে কড়া নাড়ছে। প্রতিদিনের সংবাদপত্রগুলি পড়া লোকেরা সহজেই এটি বুঝতে পারে।
- আজকের এক সপ্তাহ আগে দিল্লি হাইকোর্ট কেজরিওয়াল মন্ত্রী ইমরান হুসেনকে ব্যক্তিগতভাবে আদালতে হাজির হতে এবং tell০০ টিরও বেশি অক্সিজেন সিলিন্ডার কোথা থেকে এসেছে তা জানানোর জন্য বলেছিলেন।
- দিল্লি হাইকোর্ট ইমরান হুসেনের প্রতি অত্যন্ত কঠোর হওয়ার ভান করল কিন্তু একই সাথে খুব সহজেই ইমরান হুসেনকে এমনভাবে পরামর্শ দিলেন যে তিনি সহজেই পালাতে পারবেন। দিল্লি হাইকোর্ট নিজেই বলেছে যে ইমরান হুসেন যদি দিল্লি বাদে অন্য কোথাও অক্সিজেন নিয়ে আসে তবে তিনি দিল্লিকে সহায়তা করেছেন, কিন্তু যদি দিল্লির কালোবাজারী অংশ থাকে তবে তাকে শাস্তি দেওয়া হবে।
- ইমরান হুসেন নিজেই দুই থেকে তিন দিন আদালতে হাজির হয়ে নথিপত্রও হস্তান্তর করেছিলেন। দিল্লি হাইকোর্ট আবারও কঠোরতার ভান করে বলেছিল যে ফরিদাবাদ থেকে অক্সিজেন সিলিন্ডার ভরাট হয়েছে তা প্রমাণ করে যে নথি নেই। এর পরে, গতকাল নিজেই কেজরিওয়াল সরকারের আইনজীবীর পক্ষে কিছু নথি দিল্লি হাইকোর্টের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছিল এবং এই নথিগুলি দিল্লি হাইকোর্ট সঠিক হিসাবে গ্রহণ করেছিলেন। এবং শুধু এই মন্তব্যটি বিবেচনা করুন যে ইমরান হুসেনকে খালাস দেওয়ার সময় দিল্লি হাইকোর্ট কী বলেছিল? দিল্লি হাইকোর্ট বলেছিল যে দেখা যাচ্ছে যে এই নথিগুলি সঠিক? এই আপাত শব্দের অন্তর্ভুক্ত করার অর্থ হল যে ইমরান হুসেনের দেখানো কাগজপত্র সম্পর্কে দিল্লি হাইকোর্ট নিজেই যথেষ্ট নিশ্চিত নন, তবুও এটি গৃহীত হয়েছিল বড় কথাটি হ’ল যে নথিগুলি ব্যক্তিগতভাবে দিল্লির মন্ত্রী ইমরান হুসেনকে হস্তান্তরিত করতে হয়েছিল, সেগুলি দিল্লি সরকারের আইনজীবী কেন হস্তান্তর করেছিলেন? মাননীয় বিচারকগণকে এই জগাখিচির বিষয়টি অবহেলা করা উচিত নয়। ভাবুন, এই দিল্লি হাইকোর্ট বলছিল যে কালো বিপণনকারীরা ধরা পড়লে তারা তাদের ঝুলিয়ে দেবে, যাই ঘটুক না কেন, তাতে কেই ধরা পড়ে না, তবে দিল্লির মন্ত্রীর নাম পুরোপুরিই সামনে আসার সাথে সাথে বিচারপতিরা ছিটকে গেলেন এবং হঠাৎ কেন তাদের মনোভাবটি খুব বিন্যাসে উঠল তা তারা জানেন না।
- আপনি দেখুন … বিজেপি এবং কংগ্রেসের নেতাদের বিরুদ্ধে কিছু জীবন রক্ষাকারী ওষুধ সংরক্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে। কিন্তু এই নেতাদের প্রতি দিল্লি হাইকোর্টের বিচারকদের মনোভাব ছিল একেবারেই আলাদা। দিল্লি হাইকোর্ট দিল্লি পুলিশ কমিশনারকে ওই সমস্ত নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার নির্দেশ দিয়েছে। মানে আপনি কী ভাবেন একই মামলায় দিল্লী হাইকোর্টের অবস্থান কতটা আলাদা ছিল। (যদি আপনি হোয়াটসঅ্যাপে আমার নিবন্ধটি খুঁজে না পান তবে অবশ্যই এই নাম্বারটি অবশ্যই আপনাকে অবশ্যই 7011795136 দিলিপ নামে সংরক্ষণ করতে হবে … একই মোবাইল নম্বরে একটি মিস কল করতে ভুলবেন না these আপনি যদি এই দুটি জিনিস করেন তবে আমার নিবন্ধটি পাবেন হোয়াটসঅ্যাপে সরাসরি পাওয়া যাবে)
- কিছু লোক বলবেন যে অশোক হোটেলে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারকদের জন্য হাসপাতাল চালু করার সময় দিল্লি হাইকোর্টই দিল্লি সরকারকে তিরস্কার করেছিল। কিন্তু দিল্লি হাইকোর্ট দিল্লি সরকারকে তিরস্কার করেছিল কারণ এই ঘটনা দিল্লির হাইকোর্টের ইমেজটির অসাধারণ ক্ষতি করেছে এবং হাইকোর্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় আসছিল। দিল্লি সরকারকে এই ধমক দিয়েছিল দিল্লি হাইকোর্টের হতাশা। সম্প্রতি, এই বিষয়গুলি প্রতিনিয়ত সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়। দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার অক্সিজেনের অডিট করতে অস্বীকৃতি জানায়… তবে তারপরেও হাইকোর্ট দিল্লি সরকারকে রেহাই দেয়। সম্প্রতি, শিরোনাম হয়েছিল যে কেজরিওয়াল সরকার অনেকগুলি হাসপাতাল প্রস্তুত হওয়ার পরেও উদ্বোধন করেননি, যার ভিত্তিতে দিল্লি হাইকোর্ট দিল্লি সরকারকে স্নেহ দিয়েছেন। শুধু এটিই নয়, দিল্লি সরকারী কর্মকর্তারাও হাইকোর্টকে ভুল তথ্য দিয়েছিলেন, কিন্তু দিল্লি হাইকোর্টও কেজরিওয়ালকে প্রায় রেহাই দিয়েছিল। কিছুটা হলেও অফিসারদের তিরস্কার করা হয়নি। এখন প্রশ্ন হল, দিল্লি সরকার এবং দিল্লির হাইকোর্টের মধ্যে চূড়ান্ত গলদটি কী চলছে? বিষয়টি খুব স্পষ্ট যে এটি খতিয়ে দেখা উচিত যে কে দিল্লী হাইকোর্টের বিচারকদের ভ্রমণ ও বিদেশ সফরের ব্যবস্থা করছেন? বিচারকরা কী সুবিধা পাচ্ছেন এবং তাদের কে দিচ্ছেন? এই সময়ে, বিশ্বের মোদী বিরোধী শক্তিগুলিও ভারতের বিরোধী সরকারগুলিকে ধারাবাহিকভাবে জোরদার করছে।
- দেশ ষড়যন্ত্রের আখড়া হয়ে উঠছে। দিল্লি ও দেশের জনগণকে এই আচরণ এবং দিল্লি হাইকোর্টের দ্বৈত মান সম্পর্কে অবহেলা করতে হবে। ধন্যবাদ
সমস্ত গ্রুপে ভাগ করুন