এই মামলা প্রসঙ্গে, মোহালির এক পুলিশ আধিকারিকের কথায়, “হোস্টেলে ছাত্রীদের একটি ভিডিও প্রথমে রেকর্ড করা হয় এবং পরবর্তীতে অনলাইনে সেটিকে ভাইরাল করে দেওয়া হয়। এই অভিযোগটি সামনে আসতেই আমরা তদন্ত শুরু করে দিয়েছি। তবে এখনো পর্যন্ত এ ঘটনায় কোনো ছাত্রীর আত্মহত্যা কিংবা মৃত্যুর অভিযোগ সামনে আসেনি। প্রত্যেকের মেডিকেল রেকর্ড নেওয়ার পাশাপাশি একাধিক তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করা হয়েছে। আপনারা ধৈর্য ধরুন। দোষীরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে”।
ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে পাঞ্জাবের শিক্ষামন্ত্রী হরজ্যোৎ সিং বেনইসের ঘোষণা, “অভিযুক্তরা কোনোমতেই ছাড় পাবে না। আপনারা দয়া করে শান্ত থাকুন। সকলকে ধৈর্য ধরার অনুরোধ জানাচ্ছি। এই ঘটনায় আমাদের বোন এবং মেয়েদের সম্মান জড়িয়ে রয়েছে। পুলিশ তদন্ত করছে। খুব দ্রুত আসল সত্যতা সামনে উঠে আসবে”।