অনেক ভীরাট হিন্দুকে দেখলাম পরম পূজনীয় সর সংঘচালক মোহন ভাগবত জীকে নিয়ে অনেক কথা বলতে, কেউ কেউ তো আবার তাকে হিন্দুত্ব শেখাতে চাইছে। ভাইয়েরা আগে ওনার পায়ের ধুলো হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করো তারপর না হয় ওনাকে জ্ঞান দিও।
২০১৪ এর পর হটাৎ শাখায় যাওয়া বা কপালে তিলক এঁকে পোস্ট করে যাহারা ঝটকা হিন্দু হয়েছিল তাদের কাছে মোহনজি নোবেল নেবার জন্য এসব বলছেন বলে মনে করাটা খুব স্বাভাবিক। যারা ২০১১ সালেও লালকে ভোট দিতো, তাদের থেকে এর বেশি আশা করাও যায় না।
বাজারি পত্রিকার হেড লাইন না পড়ে, পুরো বক্তব্য টা শোনা উচিৎ। মোহন জীর বক্তব্যের কিছুটা অংশ তুলে দিলাম। পুরোটা শুনতে চাইলে সংঘের পেজ বা ইউটিউব চ্যানেল দেখে নিতে পারো….
সবশেষে একটা কথা, পরম পূজনীয় ডাক্তার জি একটা সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, যেদিন সমাজের সমস্ত স্তরে সংঘের ভাবধারা পৌঁছে যাবে, সেদিন থেকে সংঘের কোন প্রয়োজনীয়তা থাকবে না…
শাখায় যাও, শাখাগুরুকে জ্ঞিগাসা করো, তারা ভালো করে সংঘের ভাবধারা বুঝিয়ে দেবে… আর সংঘ করলেই যে বিজেপি করতে হবে এমন কথা নগর সঞ্চালকও বলবে না…
সংঘ শক্তি, যুগে যুগে….
অভিজিৎ বসাক