এবারে জানা গেল, নিট পরীক্ষার্থীদের অন্তর্বাস খুলতে হয়েছিল দুই শিক্ষকের নির্দেশে। এমনটাই জানাল কেরল পুলিশ। এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে অভিযুক্ত আরও দুই শিক্ষককে। সব মিলিয়ে অভিযুক্তদের সংখ্যা বেড়ে হল সাত। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ধৃত দুই শিক্ষকের নাম হল অধ্যাপক প্রিজি ক্যুরিয়ান এবং শমনাদ।
তদন্তকারী আধিকারিকেরা জানিয়েছেন, নিট পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকার মুখে মহিলা পরীক্ষার্থীদের অন্তর্বাস খোলার নির্দেশ দিয়েছিলেন ওই দুই শিক্ষক। প্রসঙ্গত, ১৭ ই জুলাই চিকিৎসাবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনার জন্য সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরীক্ষায় পরীক্ষা দিতে এসেছিলেন ছাত্র-ছাত্রীরা। অভিযোগ ওঠে, পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকার মুখে ছাত্রীদের অন্তর্বাস খুলতে বাধ্য করা হয়। আর এই বিষয়টিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক বিতর্কের সূত্রপাত হয়।
এবারে পরীক্ষার আয়োজক সংস্থা ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি প্রথম দিন থেকেই সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে। যদিও কেরল পুলিশ, ওই সংস্থার তিনজন এবং কলেজের দুই কর্মী সহ মোট পাঁচজন মহিলাকে অনেক আগেই গ্রেফতার করেছে। কেরল প্রশাসন, এই ঘটনায় একটি অনুসন্ধান দল গঠন করে তদন্ত শুরু করেছে।
2022-07-22