মগজ ধোলাই তো করেছিল সাহারানপুরের ওই দেওবন্দী মৌলানা; ধর্মের নামে দেশে আগুন জ্বালিয়েই যাচ্ছে এরা; কবে গ্রেফতার হবে, কে জানে?

মাত্র চারদিন আগে ১৫ জন শ্রমিক হিন্দুদের পবিত্রতম চার ধামের এক ধাম বদ্রীনাথে নামাজ পড়ে। এই ঘটনায় দেশজুড়ে হিন্দুদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয় এবং এরই মাঝে খবর এলো দারুল উলুম দেওবন্দের এক জঙ্গি মৌলানা আব্দুল লতিফ কাসমী ধর্মীয় মাহফিলে ব্যাপকভাবে প্রচার করে যে বদ্রীনাথ নামে কিছু হয় না, ওই জায়গার নাম আসলে বদরুদ্দীন শাহ এবং এটি ‘মুসলমানদের ইবাদতের’ স্থান।

উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরের ওই মৌলানা আরো এক উদ্ভট দাবি করে, সে বলে এই স্থান মুসলমানদের হাতে তুলে দেয়া হোক।

यह देवबंद सहारनपुर का मुफ़्ती अब्दुल लतीफ है जो श्री बद्रीनाथ धाम पर मार्च करके कब्जा करने की बात कर रहा है। इसका वक्तव्य प्रदेश की कानून व्यवस्था के लिए खतरा पैदा कर सकता है। इसकी शीघ्र गिरफ्तारी हो।@Uppolice @dgpup @adgzonemeerut @saharanpurpol @myogiadityanath @myogioffice https://t.co/L7I1dqE7dZ

— Prashant Umrao (@ippatel) July 25, 2021

২০১৭ সাল থেকেই ওই জেহাদি মৌলানা মুসলিমদের এই বলে মগজ ধোলাই করে আসছে যে ওই স্থান আসলে মুসলমানদের এবং শুধু বদ্রি শব্দের শেষে ‘নাথ’ জুড়ে দিলে ওই জায়গা হিন্দুদের হয়ে যায় না।
ওই বছর তার ভাইরাল ভিডিও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে পৌঁছে যায় হাজার হাজার মুসলিমদের হাতে এবং তাদের মধ্যে উস্কানিমূলক অপপ্রচার চলতে থাকে।
ওই ধর্মান্ধ নেতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াতকে ওই পবিত্র স্থানটি মুসলিমদের হাতে তুলে দিতে বলে।

সে আবার জোরপূর্বক বদ্রীনাথ ধাম দখল করার হুমকিও দেয়।

এদিকে, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি প্রশান্ত প্যাটেল উমরাও বলেন মৌলানার এইধরণের উস্কানিমূলক বক্তব্য দেশে আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটাতে পারে। এক টুইট বার্তায় তিনি সাহারানপুর পুলিশ এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে ওই মৌলানাকে গ্রেফতার করতে বলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.