কোচ বিহারের এক হিন্দু নাবালিকা এক মুসলিম ছেলের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে কালী পুজোর দিন আত্মঘাতী হলো। সূত্রের খবর, রাহুল ইসলাম বেশ কিছুদিন ধরে ওই নাবালিকাকে তাকে বিয়ে করার জন্য উত্যক্ত করছিলো।
মৃতার নাম সোনালী বর্মন। সে জেলার মাথাভাঙ্গা ব্লকের ঊনিশবিশ গ্রামে থাকতো। ওই মেয়েটি ঘরের ফ্যানে ঝুলে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে।
মৃতার মা জানায় ইসলাম প্রতিনিয়ত সোনালীকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলো ।বাড়ির লোকদেরকেও ভয়ভীতি দেখাতো মেয়েকে তার সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য। এমনকি বাড়ির লোকজন নাবালিকা মেয়ের বিয়ের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন।
সোনালীর বিয়ে পরিবারের পছন্দের একজনের সাথে ঠিক হয়ে যাওয়ার পর ওই মুসলিম ছেলেটি নিজে উদ্যোগ নিয়ে ওই বিয়ে ভেঙে দেয়। পরে পরিবারের লোকজন অন্য আরেকজনের সাথে বিয়ে ঠিক করে।
ইসলাম এবার ও আগের মতোই বিয়ে ভেস্তে দেয়। অপমান সহ্য করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত সোনালী আত্মঘাতী হয়। সোনালীর মা ও জানান যে ইসলামের সমস্ত কল রেকর্ড তাঁর কাছে আছে। রাজ্যে শহরে ও গ্রামে গঞ্জে এই ধরণের ঘটনা ক্রমশই বাড়ছে। এটা এখনো স্পষ্ট নয় এর পেছনে কোনো গ্যাং যুক্ত কিনা। উল্লেখ্য, কানপুরে আই এস আইয়ের মদতে স্থানীয় মুসলিম যুবকদের টাকা দিয়ে হিন্দু মেয়েদের লাভ জেহাদে ফাঁসাবার চক্রান্ত সামনে এসেছে।