Presiding deity of maha kalika of Mahalaxmi temple , Doddagaddavalli, Karnataka was vandalized. I am utterly surprised to see this. This temple is protected under ASI and strict security is there. When we visited the temple , security personnel couldn’t allow us to click any photos within the temple , not even doorjamb and ceiling. I can smell something fishy! It’s completely pre-planned vandalism.
________________________________
ভাঙা মূর্তি দেখে খুব কষ্ট পান। প্রাচীন ঐতিহ্যের কতো ক্ষতিই না করেছে বহিঃ শত্রুরা । দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভুলে যান। এই যে মূর্তি ভাঙা দেখছেন এটা ঘটে যাওয়া র চব্বিশ ঘন্টা হয়েছে মাত্র। হয়তো এইসব ফালতু পোষ্ট দেখার বা পড়ার ধৈর্য্য আপনাদের নেই।
কর্ণাটকের ডোড্ডাগাড্ডাভালি নামক অঞ্চলের সুপ্রাচীন মহালক্ষ্মী মন্দির। মন্দির টি তে আমি নিজে গেছি তাই জানি কি অপূর্ব সুন্দর হয়শালা স্থাপত্যের এই মন্দির টি। উঁচু পাঁচিল ও ASI র কড়া পাহারা য় থাকে এই মন্দির টি। মন্দির অভ্যন্তরে ছবি তোলা ও নিষেধ তবে ব্যক্তিবিশেষে তারা অনুমতি দেন। যাইহোক আমাকে বা আমাদের শত অনুরোধের পর ও তারা অনুমতি দেননি। তবে আমার বিশিষ্ট ফেসবুক বন্ধু রা অনেকেই পেয়েছেন। কিভাবে পেয়েছেন জানি না। মূর্তি ভেঙেছে যারা তারাও এইভাবেই ভিতরে প্রবেশের পর বহুক্ষণ সময় কাটানোর অনুমতি পেয়েছেন , এটাই আমার অনুমান।
অনলাইন ডিবেট,সাভারকার, নেতাজি, নোয়াখালী ম্যাসাকার নিয়ে দুলাইন চমকপ্রদ লেখা, আর খারাপ কিছু ঘটলে মোদী শাহ র বাপান্ত করা ছাড়া বাঙালি ” হিন্দুত্ববাদী” দের তেমন কোনো বড়ো পদক্ষেপ নিতে দেখিনি, আমি। আর বুদ্ধিজীবী বন্ধু বর্গ এ বই সে বই থেকে টুকে মন্দির চর্চা য় ব্যস্ত থাকেন। শর্টকাটে এছাড়া আর বুদ্ধিজীবী তালিকায় নিজেদের নথিভুক্ত করার অন্য উপায় নেই। সুতরাং ওনাদের থেকে কিছু আশা রাখা মূর্খামি।
এক্ষেত্রে ও পোষ্ট টি সযত্নে উপেক্ষিত হবে এই আশা রাখি।
প্রান্থা লিও