লোহারদাগার রামপুর গ্রামের রাস্তার ধারেই ওই শিব মন্দিরটি অবস্থিত। রাস্তার ওপর দিকে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের বসবাস। অভিযোগ, ঘটনার দিন অর্থাৎ গত পরশু কয়েকজন মুসলিম যুবক ওই মন্দিরে গরুর মাংসের টুকরো ছোঁড়ে। যা দেখতে পান স্থানীয় কয়েকজন হিন্দু। তারপরেই এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
ঘটনার পর ক্ষুব্ধ হিন্দুরা মন্দির চত্বরে জড়ো হয়। ধর্মীয় বিশ্বাস ও অনুভূতিকে আঘাত করায় তাদের মধ্যে ব্যাপক আক্রোশ দেখা দেয় তাদের মধ্যে। সংঘর্ষ ঘটতে পারে আশঙ্কা করে আসরে নামেন এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁরা দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে বিষয়টি মিটমাট করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতে হিন্দু পক্ষের বেশ কিছু জন রাজি হয়নি।
‘মাংসের টুকরো ফেলে মন্দির অপবিত্র করা হয়েছে। এর বিহিত চাই’, বলে দাবি করেছেন ক্ষুব্ধ হিন্দুরা। কে বা কারা, কী উদ্দেশ্যে শিব মন্দিরে মাংসের টুকরো ফেলল তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে তিন দিন কেটে গেলেও একজন অভিযুক্তকেও গ্রেফতার করতে পারেনি হেমন্ত সোরেন সরকার।
শিব মন্দিরে গরুর মাংসের টুকরো ফেলে পালাল কয়েকজন মুসলিম যুবক। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ঝাড়খণ্ডের লোহারদাগায়। কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে এলাকায়। তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে হিন্দু জনতার মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
লোহারদাগার রামপুর গ্রামের রাস্তার ধারেই ওই শিব মন্দিরটি অবস্থিত। রাস্তার ওপর দিকে মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের বসবাস। অভিযোগ, ঘটনার দিন অর্থাৎ গত পরশু কয়েকজন মুসলিম যুবক ওই মন্দিরে গরুর মাংসের টুকরো ছোঁড়ে। যা দেখতে পান স্থানীয় কয়েকজন হিন্দু। তারপরেই এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
ঘটনার পর ক্ষুব্ধ হিন্দুরা মন্দির চত্বরে জড়ো হয়। ধর্মীয় বিশ্বাস ও অনুভূতিকে আঘাত করায় তাদের মধ্যে ব্যাপক আক্রোশ দেখা দেয় তাদের মধ্যে। সংঘর্ষ ঘটতে পারে আশঙ্কা করে আসরে নামেন এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। তাঁরা দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে বিষয়টি মিটমাট করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতে হিন্দু পক্ষের বেশ কিছু জন রাজি হয়নি।
‘মাংসের টুকরো ফেলে মন্দির অপবিত্র করা হয়েছে। এর বিহিত চাই’, বলে দাবি করেছেন ক্ষুব্ধ হিন্দুরা। কে বা কারা, কী উদ্দেশ্যে শিব মন্দিরে মাংসের টুকরো ফেলল তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। তবে তিন দিন কেটে গেলেও একজন অভিযুক্তকেও গ্রেফতার করতে পারেনি হেমন্ত সোরেন সরকার।