বাংলাদেশের সুনামগঞ্জ থেকে ভারতের মোরাদাবাদ, ধর্মীয় স্থান ও হিন্দুদের বসবাসের স্থান অপবিত্র করে লোকজনকে তাড়িয়ে ওই সমস্ত জায়গা দখল করে জেহাদি সন্ত্রাসের মাধ্যমে খিলাফত প্রতিষ্ঠা করে মনে হচ্ছে এদের একমাত্র উদ্যেশ্য। তার জন্য চেষ্টার কোনো খামতি নেই, স্থান ও কাল যাই হোক না কেন পাত্র এক।
সেদিনই ঈদ-উল আজহারের পরদিন রাতেই সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার দুর্গম নিজশাল্লা গ্রামের আলীনগর পাড়ার এক কালীমন্দিরের দরজায় গরুর নাড়ি ভুঁড়ি দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখা হয়।
অনেকটা এই ধরণের ঘটনা ঘটলো উত্তর প্রদেশের মোরাদাবাদে।
সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুসারে প্রকাশ লাজপত নগরের শিব বিহার কলোনির ৮১ টি হিন্দু পরিবারের লোকজনদের তাঁদের বাড়ি ছেড়ে পালাবার উপক্রম হয়েছে এবার।
এদের বাড়ির প্রাঙ্গনে মুসলমানরা তাদের খাবারের আবর্জনা ও মাংস ছুঁড়ে ফেলছে যার ফলে নিরামিশাষী পরিবারের লোকজন ঘেন্নায় তাদের বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। স্থানীয়দের অভিযোগ মুসলিম লোকেরা দ্বিগুন দামে হিন্দুদের বাড়ি কিনে নিচ্ছে।
হিন্দুরা প্রশাসনের কাছে এই ঘটনার বিচার চাইছে।স্থানীয় বিজেপি নেতারা ও এই অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে বলেছেন ওই অঞ্চলে ৩০ শতাংশ হিন্দুদের জমি এখন মুসলিমদের কবলে।