আজ বিকেলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পরিকাঠামো-খাতে কেন্দ্রীয় বাজেটের কার্যকর প্রয়োগ নিয়ে পরামর্শ দেবেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, আজ প্রধানমন্ত্রীর এই ওয়েবিনারের প্রোগ্রামে দেশের বড় বড় আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বিভিন্ন ঋণদানকারী সংস্থার কর্তা, ঠিকাদার-সহ দু’শোরও বেশি মানুষ অংশ নেবেন। আজ বিকেল ৪টে নাগাদ প্রধানমন্ত্রী এই বিশেষ কর্মসূচি শুরু করবেন।
আজকের এই অনুষ্ঠান দেশের পরিকাঠামো খাতে এবারের বাজেট কতটা কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে সে বিষয়েই আলোচনা করা হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী স্বয়ং পরিকাঠামো খাতে ঘুরে দাঁড়াতে এই বাজেট কী কী ভাবে সাহায্য করতে পারে তার একটি স্পষ্ট ধারণা দেবেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, আজ পরিকাঠামো খাতে কেন্দ্রীয় বাজেটের প্রয়োগ নিয়ে আলোচনার ফলে উপকৃত হবেন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া বিভিন্ন সংস্থা ও মানুষজন। উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করে পরিকাঠামোগত খাতে উন্নয়নের গতি কীভাবে আরও বাড়ানো যাবে বা কেন্দ্রীয় বাজেট এব্যাপারে কোন ধরনের সহায়তা দেবে তা নিয়ে পরামর্শ পাবেন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় আরও জানিয়েছে, এই ধরনের আলোচনা পরিকাঠামোগত সংস্কারে সদর্থক ভূমিকা নেবে। বরিষ্ঠ মন্ত্রী ও পরিকাঠামো ক্ষেত্রের বিশিষ্টদের মধ্যে আলোচনার সুযোগ থাকবে। একইভাবে থাকবে বিশেষজ্ঞদের গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ। সার্বিকভাবেই যা পরিকাঠামো খাতে সংস্কার সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে আলোকপাত করতে পারবে। তবে এবারের কেন্দ্রীয় বাজেট নিয়ে আশাবাদী অর্থনীতিবিদদেরক একটি বড় অংশ।
অর্থনীতিবিদ ও আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বাজেট করোনা অতিমারীর জেরে তছনছ হয়ে যাওয়া অর্থব্যবস্থাকে ফের জোড়া দেওয়ার কাজ শুরু করবে। আগামী ছয় বছরে দেশের স্বাস্থ্য সেবা পরিকাঠামো শক্তিশালী করতে সরকার কেন্দ্রীয় বাজেটে একটি নতুন পরিকল্পনা রেখেছে বলেই মত অর্থনীতিবিদদের একাংশের।
গত বছর প্রায় সব ব্যবসার সঙ্গেই ভয়ঙ্করভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল পরিকাঠামোগত ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকা কারবারগুলি। এবারের কেন্দ্রীয় বাজেট সেই ঘাটতি পূরণ করতে অবেকটাই সক্ষমত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সব দিক বিবেচনা করেই এবারের বাজেট করা হয়েছে বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের। করোনার জেরে ধাক্কা খাওয়া আর্থিক অবস্থার পুনরুজ্জীবনে কীভাবে এবারের বাজেট কার্যকরী ও সদ