বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী করিমগঞ্জ জেলায় বাড়ছে ড্রাগ মাফিয়ার উৎপাত। গতকাল আগ্নেয়াস্ত্র এবং অন্যান্য ধারালো অস্ত্রশস্ত্র সহ গ্যাংএর সদস্যরা পুলিশকে আক্রমণ করে। এই ঘটনায় নিলামবাজার থানার ওসি সূর্য্য দত্ত সহ আরো দুজন পুলিশ কর্মী আহত হন। পুলিশ গুলি চালালেও মাফিয়া চক্রের সদস্যরা পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।
এই ঘটনায় অবশ্য মানিক মিয়া নাম এক মাদক পাচারকারী গ্রেফতার হয়। এখনো জেলা পুলিশের জুড়ে হানা চলছে।
অন্য এক ঘটনায়, নওগাঁও পুলিশ গরু পাচারের দায়ে পাঁচ জনকে গ্রেফতার করে। পুলিশ বড়ঘাট এলাকা থেকে দুটো গাড়ি, ৪২ টি গরু ও ৩৪,৫৬০ টাকা উদ্ধার করেছে।
এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত মুস্তাফা আহমেদ গ্রেফতার হয়। বহু খুন , চুরি, ডাকাতি ও রাহাজানির দায়ে পুলিশ তাকে খুঁজছিলো। সে কুখ্যাত পাচারকারী ও বটে। এছাড়াও রুসমত্ আলী ও আজিবুর রহমান নামে পাচারকারী গ্রেফতার হয়।
উল্লেখ্য আসামের মুসলিম অধ্যুষিত অঞ্চলগুলো বহুদিন ধরেই সমাজবিরোধীদের আস্তানায় পরিণত হয়েছে। উত্তর প্রদেশ স্টাইলেই শুরু হয়েছে সমাজবিরোধী, গরু পাচারকারী, গুন্ডাদের এনকাউন্টারে খতম করার প্রক্রিয়া আর তাতেই মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার উপর বেজায় খাপ্পা বদরুদ্দীন আজমলের অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট।
অবশ্য এই ব্যাপারে শর্মার বক্তব্য স্পষ্ট। মিডিয়ার সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি বলেছেন আসাম থেকে সমাজবিরোধীদের খতম করে সরকারের উদ্যেশ্য, কারণ তিনি জনসাধারণের জন্য সমস্ত রকমের নিরাপত্তা ও সু