তারপর দারুন দারুন অফার শুনে মেয়েটি সেলুনে আবার যায়। তখন আজ্জু নিজের নাম অজয় বলেন। অনেকদিন ধরে এই ব্যেক্তি মেয়েটিকে বিভিন্ন অফার দিতে থাকে আর মেয়েটিও সেলুনে চুল ঠিক করতে যেতেও থাকে।
মেয়েটির সাথে আজ্জু খুব ভালো করে কথা বলে, মিষ্টি মিষ্টি কথা হয় আর তারপর বন্ধুত্ব হয়ে যায় আর তারপর অনেকদিন ধরে এই সব চলতে থাকে এবং তারপর ফোনেও কথা হতে থাকে এবং শেষমেষ আজ্জু মেয়েটিকে নিজের প্রেম জালে ফাঁসিয়ে নেয়। অনেকদিন ধরে এইসব চক্কর চলতে থাকে। মেয়েটি আজ্জুর মধ্যে নিজের সাংসারিক জীবনের স্বপ্ন ও সবকিছু দেখতে থাকে। আর তারপর আজ্জু মেয়েটিকে কোর্ট ম্যারেজ এর কথা বলে আর দুজনে তারপর কোর্টে যায় এবং সেখানে গিয়ে মেয়েটি জানতে পারে যে ছেলেটির নাম অজয় নয় বরং আজমল।
মেয়েটি হটাৎ একটা বড়ো ঝটকা পায়। কিন্তু তাও প্রেমে পড়া হিন্দু মেয়েটি তাকে বিয়ে করে নেয়, বিয়েটি মৌলবী করায়, কোর্ট মেরেজ নয় বরং ইসলামিক মেরেজ করানো হয়। তারপর আজমল মেয়েটিকে নিজের বাড়ি নিয়ে যায় আর তার কিছুদিন পর দিয়েই মেয়েটির উপর অত্যাচার শুরু করে দেয়। মুখ দেখানোর নিয়মের নাম করে আজমল তার দুজন ভাইকে বাড়িতে নিয়ে আসে। আর তারপর তিনজন মিলে হিন্দু মেয়েটির গ্যাং রেপ করে। মেয়েটিকে খুব মারধোর করা হয় ও তার খুব বাজে ভাবে শোষণ করা হয়। এবং তারপর যৌতুকের জন্য মেয়েটির উপর অত্যাচার করতে থাকে। মেয়েটি তাদের ১৫ লাখ টাকাও দেয় যেটি সে বাড়ি দিয়ে নিয়ে এসেছিল।
হিন্দু মেয়েটির উপর তারপর রোজ অত্যাচার হতে থাকে ও তাকে মারধোর করাও হতে থাকে। এবং গ্যাং রেপের পর আবার একদিন ছেলেটির দুজন ভাই বাড়িতে আসে আর আবার মেয়েটির গ্যাং রেপ করা হয়। এরপর আজমল মেয়েটিকে তার আরেকটি বন্ধু দ্বারাও গ্যাং রেপ করায়। আজমল মেয়েটিকে সেক্স এর দাসী বানিয়ে নেয়। আর ভাইয়ের পর বন্ধুদের দ্বারাও মেয়েটির শোষণ করাতে থাকে।
প্ৰায়েই হওয়া গ্যাং রেপকে হিন্দু মেয়েটি বেশিদিন সহ্য করতে পারে না, তাই তিনি পুলিশের কাছে অভিযোগ করে এবং তারপর এই বিষয়টি সবার সামনে আসে। মেয়েটির অভিযোগে বাশী পুলিশ আজমল রাইজ খান ও তার দুটি ভাই আফসার রাইজ খান আর ইফতিখার খান এবং আজমল এর বন্ধু মহম্মদ রাকসুদের উপর রেপের মামলা দায়ের করেছে