রুশ সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে এবং দাবি করেছে যে তারা একটি হত্যাকারী রোবোর্ট (কিলার রোবোর্ট) বানিয়ে নিয়েছে। এই রোবোর্ট গুলিকে যুদ্ধে সৈনিকদের সাথে ব্যাবহার করা যেতে পারে। যদিও ব্রিটিশ মিডিয়া এটিকে প্রোপাগান্ডা বলেছে। রুশের এডভান্সড রিসার্চ ফাউন্ডেশন (এআরএফ) থেকে ভিডিও জারি করা হয়েছে যার মধ্যে আর্টিফিসিয়াল ইনটিলিজেন্স কৌশলের মাধ্যমে কাজ করা ট্যাংকের গুলিকেও দেখানো হয়েছিল। যদিও বহু সময় থেকে কিলার রোবোর্ট ব্যাবহার করায় অনেক ধরনের প্রশ্ন উঠতে থেকেছে।
ড্রাইভরহীন ট্যাংকের সৈনিকদের রাইফেলের ডিরেকশনের আধারে কাজ করে। এডভান্সড research ফাউন্ডেশন বলেছে তাদের লক্ষ হলো আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স এর আধারে রোবোর্ট সেনা তৈরি করা। ভিডিওতে বিশেষ ড্রোনও দেখানো হয়েছে। বর্তমানে সৈনিক ড্রোনকে কন্ট্রোল করে, কিন্তু ভবিষ্যতে পুরোপুরি অটোমেটিক ড্রোন যুদ্ধে ব্যাবহার করা হবে। এর অর্থ ওই যে, ড্রোন যুদ্ধের টার্গেটকে লোকেট করে ধ্বংস করতে সক্ষম হবে।
রুশের এডভান্সড রিসার্চ ফাউন্ডেশনের প্রবক্তা জানান যে রোবোর্টের ইনফ্লুয়েন্সর লক্ষ হলো এদের অধিক থেকে অধিক অটোনোমাস বানানো। জানিয়েদি পুরো পৃথিবীতে সুপারভাপার দেশ রিমোর্ট উপর ভিত্তি করা গাড়ি ও অটোনমাস যন্ত্র তৈরি বা বানানোর উপর বিশেষ মনোযোগ দিচ্ছে। অনেকে দাবি করেছেন যে ভারত আগামী সময়ে কিলার রোবোর্ট কোন নিয়ে রুশের সাথে চুক্তি করবে। যদিও ভারত বর্তমানে বাইরের দেশে থেকে কম সংখ্যায় অস্ত্র কিনে সেই প্রযুক্তি মেক ইন ইন্ডিয়ার মাধ্যমে উৎপাদন বাড়ানোর উপর জোর দিচ্ছে।
জানিয়ে দি, ভারত সরকার ভবিষ্যতের পরিস্থিতির দিকে লক্ষ রেখে সুরক্ষা খাতে আগের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করেছে। ইন্ডিয়া আর্মিকে মডার্ন অস্ত্র দিয়ে সুসজ্জিত করে তোলার জন্য সরকার সমস্থরকম প্রয়াস চালাচ্ছে। বিগত সময়ে ইন্ডিয়ান আর্মির জন্য ৬০০ টি মিনি UAVs কেনার সিধান্ত নিয়েছে। এই UAVs গুলিকে পাকিস্থান ও চীনের সীমান্তে নিযুক্ত করা হবে।