আজ কাল নির্বাচন এর মহল চলছে, সবদিকেই এ বিষয়ে কথা বলা হচ্ছে যে, কোন সরকার আসবে, অন্যদিকে কালো টাকা নিয়ে কিছু নেতার হাল খুবই খারাপ হয়ে যাচ্ছে। কারণ আয়কর দপ্তরের সক্রিয়তার কারণে দিন দিন তাদের চোরগুলো ধরা পরে যাচ্ছে। আপনি কামালনাথ জি এর নাম শুনেছেন, হ্যাঁ সেই কংগ্রেসি নেতা যিনি এখন মধ্যপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রীর পদে আছেন। তার সময় এখন ভাল চলছে না। কারণ কামালনাথের সম্পত্তি এবং অর্থের উপর আয়কর দপ্তরের নজর পড়েছে। আয়কর বিভাগে কার্যবাহিতে কমলনাথ ও তার ঘনিষ্ঠ ব্যাক্তিদের কালো সম্পত্তির পর্দাফাঁস হয়েছে।
IT Raids 50 locations of people linked to MP CM KamalNath:
হ্যাঁ কমল জি সবসময় বলে যে আমি একজন দরিদ্র মানুষ, হ্যাঁ এমন গরিব যে 9 কোটি কালো টাকা বের হয়ে যায় আয়কর বিভাগ কে গণনা করার পর। তবুও কামালনাথ ও তাদের সহযোগী আশিন্না শর্মা, এখন আয়কর দপ্তরের পাল্লায় ফেঁসে গেছেন। প্রায় 9 কোটি টাকা অশ্বিনের কাছে পাওয়া গেছে এবং জানা গেছে যে এই সব টাকা কমলনাথেত এর। একই সাথে কমলনাথের বিভাগ থেকে ৩০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে বলে সূত্রের খবর।যদিও কামালনাথ এই বিষয়টি অস্বীকার করে বলেছেন যে, এই টাকা তার নয়।
কংগ্রেসের বক্তব্য, আয়কর বিভাগ নিরপেক্ষ তদন্ত না করেই প্রতিটা কংগ্রেসের নেতৃবৃন্দের উপর তদন্ত চালাচ্ছে। কমলনাথ বলছেন যে বিজেপির নেতাদের উপর আয়কর বিভাগ তদন্ত করছেন না। জানিয়ে দি, এখন নির্বাচনী সময়ের মধ্যে দিয়ে দেশ যাচ্ছে। এই সময় বহু কালো টাকা ভোটের প্রচারের জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই নির্বাচন কমিশন আয়কর দপ্তরকে সক্রিয় থেকে কাজ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছে। যার ফলে এখন সামনে আসছে।
IT raid on Kamalnath’s OSD & Nephew :
বিজেপি নেতাদেরও উপর তদন্ত নেওয়ার দাবি করছেন CM কমলনাথ ,কিন্তু এটা ভাবার বিষয় যে, এই নেতাদের কাছে 9 কোটি টাকা হঠাৎ করে কিভাবে এসেছে, কি এমন ব্যবসা আছে যে তাদের কাছে এত এত টাকা একদিনে আসে। জানিয়ে রাখি যে কমলনাথের ঘনিষ্ঠ অশ্বিন এর কাছে 9 কোটি টাকা ক্যাস পাওয়া গেছে এবং এই পয়সায় গণনা করা হয়েছে আয়কর বিভাগ দ্বারা। রাত্রেই ছয় মেসিন দিয়ে টাকা গণনা করা হয়, এই পয়সার উৎসের এখনো পর্যন্ত কোন বিবরণ পাওয়া যায় নি।চেষ্টা লাগিয়ে যাচ্ছে যে এই টাকা হাভালার তরফ থেকে এসেছে। এই ইস্যুতে কি পদক্ষেপ নেওয়া হবে এবং রাজনীতিতে এর প্রভাব কেমন হবে, এই নির্বাচনের পরে দেখতে পাবেন।