দেশ জুড়ে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে অশান্তির মাঝেই চাঞ্চল্যকর তথ্য ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে। শেষ কয়েকদিন ধরে কার্য ত তাণ্ডব চালানোর পিছনে রয়েছে বাংলাদেশের নিষিদ্ধ সংগঠন সিমি ও পিএফএ। গোয়েন্দা রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে সিমি,পিএফ এর স্লিপার সেলগুলিকে উদ্বুদ্ধ করতে নেমে পড়েছে এদেশের বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। বিশেষ কারণে সেই নাম সামনে না এলেও,ভোট ব্যাঙ্কের অঙ্কের দিকে তাকিয়েই যে এই অশান্তিতে মদত দেওয়া হচ্ছে তা স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে রিপোর্টে।
আর্থিক মদত দিয়ে কট্টরপন্থী উগ্রবাদী এই সংগঠনগুলিকে হিন্দুত্ববাদী সরকার বলে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের গায়ে তকমা এঁটে অশান্তি করতে উৎসাহ প্রদান করে ওই সব রাজনৈতিক দলগুলি। এই দুটি মূল সংগঠন ছাড়াও আরও বেশ কয়েকটি শাখা সংগঠন এই আইন সম্পর্কে মানুষকে ভুল বোঝানোর কাজ করে চলেছে অতি সন্তর্পণে। তাদের স্লিপার সেলকেও ধীরে ধীরে সক্রিয় করানো হয়েছে দেশ জোড়া অশান্তির উদ্দেশ্যে, রিপোর্টে তেমনি উল্লেখ।
রিপোর্টের কথা উল্লেখ না করলেও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একটি জনসভায় মঙ্গলবার বলেন,শুধুমাত্র ভোটের কথা মাথায় রেখে যারা এই কাজ করছেন তাদের চিহ্ণিত করা গেছে ইতিমধ্যেই। বেশিদিন এসব বরদাস্ত কর নয় । প্রো ইসলামিক গ্রুপ এই দুটি জঙ্গী সংগঠন আগেও রাষ্ট্রবিরোধী নাশকতা মূলক একাধিক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকায় সংগঠন দুটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
সৌজন্যে রাইজিং বেঙ্গল