প্রথমত আপনাদের স্পষ্ট জানিয়ে দি, মামলা শুধুমাত্র রাজপুতদের সাথে জড়িত নয়। মহারানা প্রতাপকে শুধু রাজপুত যোদ্ধা বললে উনার বীরত্বের অপমান করা হবে। মহারানা প্রতাপ ছিলেন ভারতীয় হিন্দু যোদ্ধা। মহারানা প্রতাপের সাথে অধিবাসী, ব্রাহ্মন, বৈশ্য সকলে মিলে যুদ্ধ করতেন। এই কারণে মহারানা প্রতাপ ভারতীয় হিন্দু যোদ্ধা ছিলেন। কংগ্রেস সরকার রাজস্থানে এক অদ্ভুত কর্মকান্ড করে দিয়েছে।
রাজস্থানে এখন মুসলিম তোষণকারী কংগ্রেস সরকার আছে। অশোক হেলতের সরকার কুম্ভলগড় দুর্গে নামাজ পড়ার অনুমতি দিয়েছে। কুম্ভলগড় সেই দুর্গ যেখানে মহারানা প্রতাপের জন্ম হয়েছিল। এই দুর্গ রক্ষার জন্য ভারতীয়রা প্রাণ বলিদান দিয়েছিলেন। কিন্তু এখন কংগ্রেস সরকার এই ঐতিহ্যবাহী স্থানকে নামাজের স্থানে পরিণত করার ঘোষণা করে দিয়েছে। শুধুমাত্র মুসলিম তোষণের জন্য রাজস্থানের সরকার এই ঘোষণা করেছে।
এর আগে রাজস্থানের কংগ্রেস সরকার রাজ্যের পাঠ্যপুস্তকে জিহাদি আতঙ্কবাদী আকবরকে মহান বানিয়েছিলেন। আর এখন ঐতিহ্যবাহী দুর্গকে নামাজের স্থান ঘোষণা করে দিয়েছেন। রাজস্থানের মানুষ ভেবেছিলেন যে বিজেপিকে হারিয়ে কংগ্রেসকে জিতিয়ে তারা বিজেপিকে একটা শিক্ষা দেবে। কিন্তু জনগণের চিন্তা তাদের উপর অভিশাপ হয়ে নেমে এসেছে। যদিও এখন রাজস্থানের জনগণ আপসোস করেও পার পাবে না।
কংগ্রেস সরকার রাজস্থানে ক্ষমতায় এসে তোষণ রাজনীতি শুরু করে দিয়েছে এবং রাজস্থানকে কাশ্মীর করার উদ্যেশে কাজ শুরু করে দিয়েছে। এখন তো সবে ভারতের ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলিকে ইসলামীকরণের কাজ শুরু করেছে। এরপর রাজস্থানে ট্রাকে করে রোহিঙ্গা প্রবেশ করলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।