ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের আগরের। প্রায় তিন বছর আগে, এক হিন্দু মেয়েকে ইরফান নিজের নাম বদলে রোহন হিসেবে পরিচয় দিয়ে লাভ জেহাদে ফাঁসায়।
তখন মেয়েটিকে সঙ্গে নিয়ে পালিয়ে গিয়ে হিন্দু মতে বিয়ে করে, কিন্তু ইরফানের স্বরূপ উদ্ঘাটিত হয় এই বছরের প্রথম দিকে যখন তার হিন্দু স্ত্রীকে ইসলাম মতে জোর করে বিয়ে করতে বাধ্য করে সে।
বিয়ের পর ওই সে তার স্ত্রীর নাম রাখে আলিয়া। ওই মহিলা ইরফান ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে তাকে অত্যাচার করে ধর্মান্তরিত করার অভিযোগ আনা হয়।
এক হিন্দু সংগঠনের শরণাপন্ন হয়ে মেয়েটি পুলিশের কাছে অভিযোগ জানায়।
অত্যাচারের বিবরণ দিয়ে সে ওই ২৪ বছরের মহিলা বলেন কলেজ পড়ার সময় ইরফান তাকে লাভ জেহাদে ফাঁসায় ও তার বাপের বাড়ি ২ লক্ষ টাকা নিয়ে আসতে বলে। ওই টাকা নিয়ে ওরা দুজন বিয়ে করে একসাথে থাকতে শুরু করে।পরে তাদের দুই সন্তান হয়। কালক্রমে ওই মহিলাকে পুরোপুরি মুসলিম হিসেবে গড়ে তুলে ইরফানের পরিবার। ওই মহিলাকে প্রতিনিয়ত শারীরিক ভাবে নিগৃহীত করতো ইরফান ও তার পরিবারের লোকেরা। ইরফান তার স্ত্রীকে এতটাই মারতো যে তিনি আর সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারতেন না।