আইসেফের সাথে জোট তথা পার্টির বিভিন্ন কাজকর্মে ক্ষুব্ধ আবার প্রাণে ধরে অন্য কাউকে ভোট দিতে পারবে না, শহরাঞ্চলের এই ডেডিকেটেড বাম ভোটার রা ভোট দিতে বেরোয় নি,এমন কার কার মনে হচ্ছে?
কলকাতা, শিলিগুড়ি, যাদবপুর, দুর্গাপুর, চন্দননগর ইত্যাদি যে শহরগুলোতে একটা ভালসংখ্যক বাম ভোট ছিলো, সেখানে কিছুটা ভোট শতাংশ ড্রপ হয়েছে এবার। করোনা ভীতির সাথে এই কারণ টাও যোগ করা যায়। গ্রামে এই ড্রপ টা তেমন দেখা যায় নি কারণ আইসেফ ক্ষুব্ধ বাম ভোটটা বিজেপিতে গেছে। এরা আইডিওলজি নিয়ে ততটা ভাবেন না। ভাবলেও পার্টি আইডিওলজির (মানে যেটা তারা আইডিওলজি বলে ভাবেন) দফারফা করে দিলো দেখে সহজেই অন্য দলে শিফট করে গেছেন। যেহেতু এরা সেই অর্থে হিন্দু বিদ্বেষী না,তাই সমস্যা হয় নি।
শহুরে বাম ভোটার দের বিরাট অংশ হিন্দুফোবিক। তারা আব্বাস নিয়ে বহু চাটন খেয়েছেন। অনেক চেষ্টা চরিত্র করেও ব্যাপারটা হজম করতে পারেন নি। প্রাণে ধরে অন্য কাউকে দিতে না পারলেও হয়ত হিন্দুত্ববাদ আটকানোর স্বার্থে তৃন কে দিতেন। কিন্তু যুগপৎ করোনা ও গরমের কারণে বহুতল থেকে নেমে বুথে যেতে ল্যাদ খেয়েছেন। যতই নোভোট্টু করুন, নিজেরাও জানেন যে পরিবর্তনের সম্ভবনা যথেষ্ট। তাই আর কষ্ট করে…… এতে ক্ষতির সম্ভাবনা তৃন র।
ও হ্যাঁ, লাস্ট আপডেট অবধি কলকাতায় 60% পোলিং হলো। পশ এরিয়ার শিক্ষিত লোকজন সব।।
সুর্তীথা