বিগত সপ্তাহে আইএস জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত থাকার সন্দেহে হাওড়া থেকে গ্রেফতার করা হয় সাদ্দামকে। এই মামলায় তদন্ত এগোতেই প্রকাশ্যে এলো নয়া তথ্য। জানা গেছে, হামলাকে পরিণতি দিতে সাদ্দাম নয়ডায় একটি চাকরি জুটিয়েছিল। এই অবস্থায় ধরা না পড়লে সেই চাকরিতেই নিযুক্ত হওয়ার কথা ছিল।
সাদ্দাম মূলত বাংলার আইএস মডিউলকে প্রচারের আলোয় আনতে উদ্যোগী হয়েছিল, এমনটাই অভিযোগ ওঠে সাদ্দামের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, দুই ব্যক্তির উপরে হামলার ছক কষার পরে নজরদারি করার জন্য সে দিল্লির যাওয়ারও পরিকল্পনা বানায় ও চাকরির সন্ধান করে। এক বেসরকারি সংস্থার অধীনে চাকরি পাওয়ার পরই চলতি মাসে সেখানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল তার। তবে, নয়ডার জন্য রওনা হওয়ার আগেই ধরা পড়ে যায় সে।
উল্লেখ্য, জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতারি চলছে জোরদার। কলকাতা পুলিশের এসটিএফ সাদ্দামের সঙ্গে সইদ আহমেদকেও গ্রেফতার করে। এ বাদেও, চলতি সপ্তাহে আব্দুল রকিব রুরেশী নামক আরেক ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করে। গোয়েন্দাদের অনুমান, কুরেশীর অধীনেই সাদ্দাম পদক্ষেপ নিত।