লাভ জিহাদের (Love Jihad ) জন্য যা খুশি করতে পারে জেহাদিরা!
গতকাল রাতে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সী(National Investigation Agency বা NIA) তামিলনাড়ুর থেনি (Theni) জেলার চিননামান্নুরে (Chinnamannur) হানা দিয়ে করে ইউসুফ আলম ও তার স্ত্রী পারভীনকে গ্রেফতার করে।
ধৃত ব্যক্তির নাম ইউসুফ আলম (Yusuf Alam )।
গোয়েন্দারা তার ফেসবুক ঘেঁটে বার করে আপত্তিজনক লেখা উদ্ধার করে, সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখা বক্তব্যের সার ছিল এই যে ভারতে ‘খিলাফত’ প্রতিষ্ঠার জন্য ‘শাহাদত’ অর্থাৎ বলিদানের জন্য প্রস্তুত হতে হবে সবাইকে।
ইউসুফ জামাতের(Jamat) সক্রিয় সদস্য এবং তার কাছ থেকে প্রচুর ডিভিডি আপত্তিকর কাগজপত্র ও পেন ড্রাইভ পাওয়া গিয়েছে।
একদম প্রাথমিক ভাবে এন আই এর (NIA) অনুমান যে আলমের সাথে ইসলামিক স্টেট , বাংলাদেশের জামাত এমনকি পাকিস্তান এর গোয়েন্দা সংস্থা আই এস আই এর (ISI)ও যোগাযোগ থাকতে পারে।
ইউসুফ আলমের আসল নাম কিন্তু উদয় কুমার।
বেশ কয়েক বছর আগে পারভীন তাকে লাভ জেহাদে ফাঁসায়, পরে সেই মেয়ের সাথেই বিয়ে হয় উদয় কুমারের।
বিয়ের আগেই উদয়কুমারকে ইসলামে ধর্মান্তরিত করে এবং পরে ‘নিকাহ’ করে সেই মেয়ে।
আলম এখন চিন্নামান্নুর এ একটি বিরিয়ানির দোকান ও সেল ফোনের দোকান চালায় এবং এর আড়ালেই চালাতো জিহাদি কর্মকান্ড।
গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন যে ইউসুফ আলমের ‘বিবি’ আদতে নিজেই একজন জিহাদি এবং কুখ্যাত ওমেন ইসলামিক ওয়েলফেয়ার গ্রূপ (Women Islamic Welfare Group)এর সক্রিয় সদস্য যাদের অন্যতম কাজই হলো মুসলিম মেয়েদের ‘লাভ জিহাদে’ পারদর্শী করে হিন্দু পুরুষদের বিয়ে করে তাদের ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করে জিহাদি হিসাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া।
দীর্ঘদিন ধরেই আলম ও তার স্ত্রীর উপর নজর রেখেছিলো এন আই এর গোয়েন্দারা।
গোয়েন্দারা জানিয়েছে যে এই মুহূর্তে ব্যাপক ভাবে (Women Islamic Welfare Group) এর মেয়েরা দক্ষিন ভারতে কয়েকশো ছেলেকে ধর্মান্তরিত করেছে। এই ঘটনা দেশজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।