মুসলিম শরণার্থী ও জিহাদিদের জ্বালায় অতিষ্ট ফ্রান্স।
এবার এক ফরাসি মহিলাকে যৌন লাঞ্ছনা করে ফ্রান্সে থাকা দুই মুসলিম শরণার্থী এবং তাঁকে বাঁচাতে গেলে মহিলার বন্ধুকেও ছুরি মারে ওই জিহাদিরা।
ঘটনাটি ঘটে রেঁনেস-এর (Rennes) চার্লস দে গাউল্ (Charles de Gaulle) মেট্রো স্টেশনের কাছে।
ধৃত দুই জিহাদি শরণার্থী আদতে আফগান।
জেরায় এই দুই আফগান শরণার্থী ও জিহাদি জানিয়েছে যে ইসলাম এ বলা আছে অমুসলিম বা “কাফির” মহিলা কে ধর্ষণ কোনো পাপ কাজ নয় , বরং এই ” হালাল”(Halal) কাজ তাঁকে আল্লাহ র আরো কাছে নিয়ে যাবে। এই জবাব শুনে হতভম্ব ফরাসি পুলিশও।
এদিকে কয়েক দিন আগেই ফ্রান্সের একটি চার্চে হামলা চালায় দুই মুসলিম শরণার্থী ও জিহাদি।আদেল (Adel)ও আব্দেল (Abdel) নামক দুই ব্যক্তি চার্চে ঢুকে সরাসরি গলার নলি কেটে হত্যা করে ফাদার হামেলকে।
সম্প্রতি প্রয়াত ফাদার হামেল কে রাষ্ট্রীয় সম্মানেও ভূষিত করে ফ্রান্স সরকার।
এদিকে এই ঘটনা প্রবাহে চিন্তিত ফ্রান্সের অভন্তরীন বিষয়ক মন্ত্রী ( Interior Minister) জেরাল্ড ডারমানীন (Gerald Dermanin)।
তাঁর সাফ বক্তব্য , ইসলামিক বর্বরতা প্রতিদিনই বৃদ্ধি পাচ্ছে , আর এই বর্বরতার মূল সমস্যা লুকিয়ে আছে কোরানের মধ্যে যা অতি উচ্চ ও নির্ভীক কণ্ঠে চরম অসহিষ্ণুতা ও হিংসার কথা বলে ও গর্বের সাথে প্রচার করে।
সভ্যতার স্বার্থে সম্মিলিত ভাবে এই জিহাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ডাক দেন তিনি।