বিহার পুলিশের স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টীম এক আট বছরের মেয়েকে বলি দেয়ার দায়ে পারভেজ আলম নাম এক ফকিরকে মুঙ্গের থেকে গ্রেফতার করলো।
পুলিশ প্রথমে ধর্ষণ ও খুনের মামলা লিপিবদ্ধ করে, কিন্তু পরে তাদিনতে নেমে জানতে পারে এটা ছিল নরবলির ঘটনা। পাধাম গ্রামের দিলীপ কুমার নাম এক ব্যক্তি তাঁর সন্তানসম্ভবা স্ত্রীকে নিয়ে যান পারভেজ আলমের কাছে।
দৈনিক জাগরণ পত্রিকার খবরে প্রকাশ কুমারের স্ত্রী তাঁদের পঞ্চম সন্তানের গর্ভপাতের পর ওই ফকিরের কাছে যায়। আলম কুমারকে বলে মাছের ও মুরগির চোখ নিয়ে যেতে। তার কথামতো এই কাজ করার পর ও তাঁর স্ত্রীর সমস্যার সমাধান হয় নি।
তারপর ও স্বামী স্ত্রী মিলে আবার ওই ফকিরের কাছে গেলে আলম বলে ১০ বছরের কম বয়েসী মেয়ের চোখ নিয়ে যেতে।
আলম ওই মহিলাকে ওই মেয়েটিকে বলি দিয়ে তার রক্তমাখা তাবিজ ধারণ করতে বলে। কুমারের পাশের বাড়ির তনভীর নাম এক ব্যক্তি যে তাঁকে আলমের কাছে নিয়ে যায় সে নিজে উদ্যোগী হয় এই ব্যাপারে।
নাবালিকা মেয়েটি তার বাবাকে খাবার দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে ফকিরের নজরে পরে। ওই মেয়েটিকে সে খুন করে চোখ দুটো উপরে নেয়।