মহারাষ্ট্রে (Maharashtra) করোনায় আক্রান্তদের সংখ্যা সবথেকে বেশি। ওই রাজ্যে এখনো পর্যন্ত ৫০ হাজার ২৩১ জন এই মারক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। গোটা রাজ্যে ১ হাজার ৬৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আসুন জেনে দেশের প্রথম সারির ১০ টি রাজ্য আর কেন্দ্র শাসিত রাজ্যের পরিসংখ্যান।
পশ্চিমবঙ্গ (৭.৪১%) – পশ্চিমবঙ্গে (West bengal) অন্য রাজ্যের তুলনায় করোনায় মৃত্যুর হার সবথেকে বেশি। রাজ্যে মোট মামলা ৩ হাজার ৬৬৭ হয়েছে। যাঁদের মধ্যে ১ হাজার ৩৩৯ জন সুস্থ হয়েছে আর ২২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গুজরাট (৬.০১%) – করোনায় সর্বাধিক মৃত্যুর হারের মামলায় গুজরাট দ্বিতীয় স্থানে আছে। ওই রাজ্যে এখনো পর্যন্ত ১৪ হাজার ০৬৩ জন এই মারক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। আর ৬ হাজার ৪১২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এবং ৮৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মধ্য প্রদেশ (৪.৩৫%) – মধ্যপ্রদেশে দেশের তৃতীয় রাজ্য যেখানে মৃত্যুর হার সর্বাধিক। সেখানে মোট ৬ হাজার ৬৬৫ টি মামলার মধ্যে ২ হাজার ৯৬৭ টি মামলা সক্রিয়। ৩ হাজার ৪০৮ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে আর ২৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
মহারাষ্ট্র (৩.২৫%) – মহারাষ্ট্র দেশের সর্বাধিক আক্রান্ত রাজ্য। কিন্তু সেখানে মৃত্যুর হার কম। রাজ্যে এখনো পর্যন্ত ৫০ হাজারের উপরে মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। আর ১২ হাজার ৬০০ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এবং ১ হাজার ৬৩৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
উত্তর প্রদেশ (২.৫৬%) – উত্তর প্রদেশে মোট ৬ হাজার ২৬৮ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। যার মধ্যে ১৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
রাজস্থান (২.২৭%) – রাজস্থানে সংক্রমণের মামলা ৭ হাজার পার করেছে। মোট মামলার মধ্যে ৩ হাজার ১৫৪ টি মামলা সক্রিয়। ওই রাজ্যে মোট ১৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।
অন্ধ্র প্রদেশ (১.৯৮%) – রাজ্যে মোট ২ হাজার ৮২৪ জন্য আক্রান্ত হয়েছে। যার মধ্যে ৮৮৪ টি মামলা সক্রিয়। আর ১ হাজার ৮৮৪ জন সুস্থ হয়েছে। মোট ৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।
দিল্লী (১.৯৬%) – দেশের রাজধানীতে মৃত্যুর হার কম। সেখানে মোট ১৪ হাজার ০৫৩ জন এই মারক ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে আর ৬ হাজার ৭৭১ জন ঠিক হয়েছে। এবং ২৭৬ জন এই মারক ভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছে।
তামিলনাড়ু (০.৬৮%) – তামিলনাড়ু দেশের দ্বিতীয় এমন রাজ্য যেখানে সংক্রমণের মামলা সবথেকে বেশি। কিন্তু সেখানে মৃত্যুর হার কম। ওই রাজ্যে মোট ১৬ হাজার ২৭৭ টি মামলা সামনে এসেছে। আর ১১২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বিহার (০.৪১%) – রাজ্যে মোট ২ হাজার ৬৪৩ জন আক্রান্ত হয়েছে। রাজ্যের মোট মামলার মধ্যে ১ হাজার ৯৩০ টি মামলা সক্রিয়। ৭০২ জন সুস্থ হয়েছে আর ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।