বাংলাদেশের (Bangladesh) জেহাদি তথা জঙ্গি গোষ্ঠী জামাতুল মুজাহিদীন নয় নয় করে তিনটি কলেজ ও পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক।
এছাড়া চট্টগ্রাম (Chittagong) ও সিলেট (Sylhet) অঞ্চলে আনুমানিক ১২৬ টি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরও (departmental store) চালায় এই জেহাদিগোষ্ঠী জামাত।
শুধু জামাতের মতো বড়ো সংগঠনই নয়, বহু ছোটোখাটো ও মাঝারি জেহাদি বা জঙ্গি গোষ্ঠীও চুটিয়ে ব্যবসা করে স্বয়ংনির্ভর হয়ে তাদের সংগঠন চালাচ্ছে। বাংলাদেশের এই জেহাদি ইকোনমিক মডেল (Bangladesh Jihadi Economic Model) যা এখন বিশ্বের অন্যতম সেরা জেহাদি ইকোনমিক মডেল বলে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছে বিভিন্ন দেশের গোয়েন্দা বা গুপ্তচর সংস্থার কাছে।
তবে শুধুমাত্র স্বয়ংনির্ভর জেহাদি গোষ্ঠী নয় , এখন স্বল্প প্রতিষ্ঠিত বা প্রতিষ্ঠা পেতে ইচ্ছুক জেহাদি গোষ্ঠীর পিছনে আছে বাংলাদেশের বড় কর্পোরেট সংস্থাগুলো।
যেমন সূত্রের খবর , বাংলাদেশের ইমিগ্রেশন ব্যবসায় থাকা এক সংস্থা ওতপ্রোত ভাবে যুক্ত আছে এই কাজে।
বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার বাংলাদেশীকে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে পাঠায় তারা , সে বিদেশে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রেই হোক কি চাকরি করতে যাওয়ার জন্যই হোক।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের বেশির ভাগ দেশেই মুসলিম দেশ থেকে শরণার্থীরা ঘাঁটি গেড়ে বসে।
পশ্চিমি দেশের নিজস্য গোয়েন্দা সংস্থাই বলছে ইমিগ্রেশন ব্যবসার মাধ্যমে ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন প্রান্তে এক্সপোর্ট করছে মুসলিম দেশগুলি।
সেই ক্ষেত্রে ইমিগ্রেশন ব্যবসায় থাকা যে কোনো মুসলিম দেশের কোম্পানিই থাকছে সন্দেহের তালিকায়।
বাংলাদেশের বি এন পি (BNP) দলের বড়ো কর্তা তারেক রহমানের বিরুদ্ধেও বিভিন্ন সময় জিহাদিদের আর্থিক সাহায্য করার অভিযোগ উঠেছে।
আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতারাও এই কাজে পিছিয়ে নেই।