এক জন অথবা দু’জন নয়, একেবারে ১৫ জন মহিলা ও শিশুকে পর্যায়ক্রমে যৌন হেনস্থার শিকার হতে হলো কানাডায় শরণার্থী হয়ে আসা মুসলিমদের হাতে।
ঘটনাটি ঘটেছে কানাডার লেথব্রীজে (Lethbridge)। আপাতত আট জন শরণার্থীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ধৃতরা প্রত্যেকের বয়স ১৬ থেকে ৩৭ এর মধ্যে। ধৃতদের মধ্যে আছে জিয়াদ নূর (Ziad Noor) নাম এক ডাক্তারও(Doctor)।
ধৃতদের জেরা করতে গিয়ে বারবার বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে পুলিশকে। ধৃত শরণার্থীরা জানিয়েছে পুলিশকে যে ইসলামে অমুসলিম মহিলা ও শিশুদের ধর্ষণ করা বা যৌন হেনস্থা করা কোনো অন্যায় বা পাপ কাজ তো নয়ই , বরং এই কাজ কে পুণ্যের মর্যাদা দেওয়া আছে ইসলামে, সুতরাং তারা তাদের বিবেকের কাছে পরিষ্কার এবং নিশ্চিত ভাবেই অনুতপ্ত নয় তাদের কৃত কর্মের জন্য।
এদিকে এই ঘটনায় প্রবল শোরগোল পড়ে গিয়েছে কানাডা জুড়ে।
এদিকে লেথব্রিজ টাউন(Lethbridge) এর মেয়র(Mayor) ক্রিস স্পেয়ারম্যান(Chris Spearman) জানিয়েছেন , ” এই ঘটনা অতি সাংঘাতিক এবং সুস্থ সভ্য চিন্তাধারার পরিপন্থী ।”
তিনি বিস্ময় প্রকাশ করেন এই বলে যে পশ্চিমি দেশে শরণার্থী হিসাবে এসে , সব ধরণের সুযোগ সুবিধে পাওয়ার সত্ত্বেও কেন তাদের মধ্যে সুস্থ চিন্তাভাবনার উন্মেষ ঘটেনি সেটাই চরম আশ্চর্যের।
Snippets: Citizens of Lethbridge town in Canada are fuming over sexual assault of around 15 women including a girl child by refugees. The locals are furious at the defiance of those molesters who did not hesitate to justify their crime saying that Islam give them license to rape and sexually assault non-Muslim women. Such an act is a pious, according to Islamic theology, they said. Lethbridge Mayor , Chris Spearman has expressed his dismay over the matter like millions of Canadians.)