বড়ো সংখ্যায় পাকিস্তানি মেয়েদের ভুল বুঝিয়ে বিয়ে করে নিচ্ছে চীনের নাগরিকরা! নিশ্চুপ ইমরান খান সরকার

ভারতবর্ষ (India) থেকে আলাদা হয়ে পাকিস্তান (Pakistan) নামক দেশ তৈরি করেছিল কট্টরপন্থীরা। আলাদা দেশ গঠন করার সময় গান্ধী ও বড়ো বড়ো নেতাদের সহায়তায় পাকিস্তান পুরো দেশের অর্থভান্ডার থেকে মোটা অংশের ভাগ নিয়েছিল। সেই অর্থের ভিত্তিতে পাকিস্তান বিকাশের যে গতি ধরেছিল তা ভারতের থেকেও বেশি। ভারতে যখন ISRO স্থাপন হয়নি তার বহু বছর আগে পাকিস্তানের নিজস্ব স্পেস রিসার্চ সেন্টার তৈরি হয়ে গেছিল। তবে এ গতি বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। এখন ভারত পাকিস্তানের থেকে বহু এগিয়ে। বিশেষজ্ঞদের মতে আগামী ২০ বছরের মধ্যে ভারত দেশ ও চীনের অর্থনীতি সমান পর্যায়ে চলে আসতে পারে।

বর্তমান সময়ে চীন (China) সরকার পাকিস্তানের উপর বন্ধুত্বের নামে ধোঁকা করেছে। চীন এখন পাকিস্তানকে নিজের লোনের জালে ফাঁসিয়ে নিয়েছে। পাকিস্তানের সমস্ত বড়ো বড়ো প্রজেক্ট এখন চীনের কব্জায়। শুধু এই নয়, খবর এও আসছে যে পাকিস্তানের মেয়েদের নিয়ে লাভ জিহাদও শুরু করেছে চীন। বলা হয় ভৌগোলিক পরিবেশের কারণে পাকিস্তানের মেয়েরা সুন্দরী হয়। এখন পাকিস্তানের মেয়েদের বড়ো সংখ্যায় বিয়ে করে নিজের দেশে নিয়ে যাচ্ছে চীনের যুবকরা। প্রথমে চীনের লোকজন যারা পাকিস্তানে নানা প্রজেক্টের সাথে যুক্ত তারা পাকিস্তানি মেয়ের সাথে বিয়ে করার জন্য ইসলাম কবুল করছে।

ইসলাম কবুল করার পর হচ্ছে বিয়ে, কিন্তু তারপর মেয়েকে নিয়ে চিনে যাওয়ার পর ওই নাগরিক ইসলাম ত্যাগ করছে। চীনের লোকেরা বড়ো সংখ্যয় পাকিস্তানের মহিলাদের নিয়ে তাদের বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে। এছাড়া, পাকিস্তানি নারীদের বিক্রি করার ব্যাবসাও চলছে বিরাট আকারে। পাকিস্তানের বেশিরভাগ অঞ্চল দরিদ্র। সেখানকার লোকেরা অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে পিছিয়ে রয়েছে। এর সুযোগ নিয়ে হিউম্যান ট্র্যাফিকিং নেটওয়ার্ক ফাঁদ ফেলেছে। অ্যাসোসিয়েট প্রেস’ পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০১৮ সাল থেকে 6২২ জন পাকিস্তানী মহিলা বিক্রি হয়েছে। যদিও এই সংখ্যা আরো অনেক বেশি বলে দাবি করেছে অনেকে।

বহু ক্ষেত্রে পাকিস্তানের মহিলাদের দেহ ব্যাবসার জন্যেও কিনে নিচ্ছে চীনের নানা সংগঠন।

পাকিস্তানের একটি গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছেন, চীনকে খুশি রাখতে পাকিস্তান সরকার পতিতাবৃত্তির এই ব্যবসায়ের সাহায্য করছে। এই দেহ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছিল। মোট ৩১ জন চীনা নাগরিকের বিরুদ্ধে পাকিস্তানে শুনানি চলছে। আদালত সকল চীনা নাগরিককে বেকসুর খালাস দিয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.