প্রত্যেক ভারতীয়ের জানা দরকার যে কেন 2024 সালে মোদীজিকে ক্ষমতায় আনা আমাদের ভারতীয়দের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যা জানলে আমাদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটবে ????????????
কিছু সত্য ঘটনা যা 1947 থেকে আজ অবধি আমাদের ভারতীয়দের কাছ থেকে আইনত গোপন রাখা হয়েছিল, স্বাধীনতার সময়, এই অপকর্মের নায়ক নেহেরু এবং গান্ধী দ্রুত ক্ষমতা পাওয়ার লোভে ব্রিটিশদের সাথে ক্ষমতা হস্তান্তর চুক্তি “Transfer of Power Act” স্বাক্ষর করেছিল।
যার শর্ত হল যে ভারত 1947 থেকে 50 বছর পর্যন্ত এই চুক্তি প্রকাশ করতে পারবে না এবং ভারতীয় সংবিধানের 366, 371, 372 ও 395 অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ভারতীয় সংসদ, প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতির কারুরই এই চুক্তিটি সংশোধন করার অধিকার নেই।
যার ভয়ঙ্কর কিছু তথ্য:
আপনি কি জানেন যে 1947 থেকে আজ পর্যন্ত প্রতি বছর আমাদের দেশ থেকে 10 বিলিয়ন টাকা (10 billion Rupees) (1billion = 100 কোটি) পেনশন আজও রানী এলিজাবেথের কাছে পাঠানো হয় ।
চুক্তি অনুযায়ী, ভারত প্রতি বছর ব্রিটেনকে ৩০ হাজার টন গরুর মাংস রপ্তানি করতে বাধ্য।
ভারত জাপান, চীন, রাশিয়ার মতো দেশে তার রাষ্ট্রদূত নিয়োগ করে… কিন্তু শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, কানাডা, অস্ট্রেলিয়াতে শুধুমাত্র হাই-কমিশনার (High-Commisioner) (উচ্চায়ুক্ত) নিয়োগ করতে পারে এবং এই দেশে রাষ্ট্রদূত নয়। এখন প্রশ্ন হয় – কেন?
সর্বশেষে, ভারত সহ 54টি দেশ কেন কমনওয়েলথ দেশ হিসাবে পরিচিত, কেন স্বাধীন দেশ হিসাবে নয়?
কমনওয়েলথ মানে “যৌথ সম্পত্তি”
(Joint-Property)। যৌথ সম্পত্তি কথাটির অর্থ হলো ব্রিটিশ জাতীয়তা আইন 1948 এর অধীনে প্রত্যেক ভারতীয়, অস্ট্রেলিয়ান, কানাডিয়ান, হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ, শিখ যাই হোক না কেন, এখনও আইনত ব্রিটেনের রানী এলিজাবেথের ক্রীতদাস, যিনি এখন মৃত, তাই এখন তার পরিবর্তে আমরা রাজা তৃতীয় চার্লসের দাস।
এই ক্ষমতা হস্তান্তর চুক্তির 50 বছর পূর্ণ হওয়ার আগে অর্থাৎ 1997 সালে গোপন চুক্তিটি বিদেশী এজেন্ট সোনিয়া মাইনোর অভিসন্ধির ফলে 2024 সাল পর্যন্ত তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দ্র কুমার গুজরাল দ্বারা বর্ধিত করা হয়েছিল যাতে এটি প্রকাশ্যে না আসে।
এখন 2024 সালে, ভারত বিরোধী শক্তিগুলি এই গোপনীয় চুক্তিটি আবার প্রকাশ্যে আসার আশঙ্কায় মোদীজির বিরোধিতা করছে যাতে এটি 2024 সালেও প্রকাশ্যে না আসে এবং…
আমাদের দেশ থেকে প্রতি বছর 10 বিলিয়ন টাকা পেনশন ব্রিটেনে যেন পাঠানো যেতে পারে।
আর আমাদের দেশ থেকে প্রতি বছর ৩০ হাজার টন গরুর মাংস ব্রিটেনে কোন অসুবিধা ছাড়াই রপ্তানি করা যায় এবং সাথে অন্যান্য রহস্যও লুকিয়ে আছে।
স্বাধীন ভারতের ইতিহাস সাক্ষী যে যখনই শক্তিশালী নেতা লাল বাহাদুর শাস্ত্রীজি ভারতের প্রধানমন্ত্রী, তখনও তাকে হত্যা করা হয়েছে, এটা সবার জানা…
তাশখন্দে তাকে খাবারে বিষ দেওয়া হয়েছিল.. তার মৃত্যু, সুভাষ চন্দ্র বসুর মৃত্যু ইত্যাদি সমস্ত কিছু রহস্যই রয়ে গেল..
একইভাবে আমাদের স্বাধীনতাও রহস্যে পরিণত হয়েছে।
আমার প্রিয় সনাতনী ভারতীয়দের কাছে আবেদন যে, উঁচু-নিচু প্রাদেশিকতার সমস্ত বৈষম্য মুছে দিয়ে, দেশ, ধর্ম ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুরক্ষার জন্য, সুখ শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য ২০২৪ সালে মোদি সরকারকে পুনরায় বিশাল ম্যান্ডেট দিয়ে (নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় ভোটের মাধ্যমে) প্রধানমন্ত্রীর আসনে অধিষ্ঠিত করতে হবে .. অসহায়ত্ব বলুন বা সময়ের দাবি বলুন – এ ছাড়া কিন্তু বিকল্প নেই।
তা না হলে দেশের শত্রু, দেশদ্রোহী কংগ্রেসি, বামপন্থী, স্বার্থপর দুর্নীতিবাজ কেজরি, মমতা অখিলেশের মতো সন্ত্রাসী টুকড়ে টুকড়ে গ্যাংয়ের সমর্থকরা ভারতকে লুটপাট করে ধ্বংস করে দেবে নতুবা ইসলামিক দেশ গড়ার দ্বারপ্রান্তে নামিয়ে দেবে।
তাই সামান্য কিছু টাকার বিনিময়ে বিক্রি হওয়া এই বিরোধী দলগুলো, নিউজ চ্যানেলগুলো জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করে মোদীজিকে বদনাম ও বাধা দেওয়ার জন্য দিনরাত প্রাণপন চেষ্টা করছে…
সুতরাং সচেতন হোন এবং ভারতবাসীর পরবর্তী প্রজন্মকে নিরাপদ জীবন দেওয়ার উদ্দেশ্যে প্রতিটি ভারতীয়কে এই ফন্দি সম্পর্কে অবহিত করুন – সতর্ক থাকুন, সতর্ক থাকুন।
আমাদের ভারতীয়দের কাছে “মোদীজীকে আনুন দেশকে বাঁচান” ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
???? *অনন্ত ঐক্য দীর্ঘজীবী হোক*????
????????????????????????????????
আদি (দক্ষিণ কোলকাতা)
(বাংলা অনুবাদ)