বিজেপির নাম ভাঙিয়ে ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে ওঠা একাধিক ট্রেড ইউনিয়নগুলির বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।
মোট ৭টি ট্রেড ইউনিয়ন তৈরি করে তোলাবাজি করার ভুরি ভুরি অভিযোগ জমা পরেছে রাজ্য দপ্তরে। তাই আজ বিকেল ৪টেয় তলব করা হয়েছে এই ৭টি ট্রেড ইউনিয়নের সভপতিকে। সূত্রের খবর, ওই বৈঠকেই ৭টি ট্রেড ইউনিয়নই ভেঙে দেওয়ার সম্ভবনা রয়েছে।
বিজেপি সূত্রে খবর, বিজেপির ট্রেড ইউনিয়নের নাম করে ৭০-৮০ লক্ষ টাকা তোলাবাজির অভিযোগে তেমনি একটি ইউনিয়নের সভাপতি বাবান ঘোষকে গ্রেপ্তার করেছে কলকাতা পুলিশ। এরপরই বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব রাজ্য নেতৃত্বকে এই সংক্রান্ত বিষয়ে একটি রিপোর্ট তৈরি করতে বলে।
সূত্রের খবর, সেই রিপোর্টে দেখা য়ায় একসঙ্গে চলছে বিজেপির ৭টি ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নগুলির সব কটির সভাপতি আলাদা আলাদা ট্রেড ইউনিয়ন তৈরি করে কাজ করছেন। এমনকি এই ইউনিয়নগুলির বিরুদ্ধে তোলাবাজির বিস্তর অভিযোগ জমা পড়েছে।
বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, ” বিজেপির সমর্থিত কোনও ট্রেড ইউনিয়ন বাস্তবে নেই। যে ইউনিয়নটি আছে তা আরএসএস সমর্থিত। আর একসঙ্গে ৭টি ইউনিয়ন না করে, একটি ইউনিয়ন করা হোক। যদি সহমতের ভিত্তিতে এটা ঠিক হয়। তাহলে দলের ট্রেড ইউনিয়নের গ্রহনযোগ্যতাও বাড়বে।”