প্রতিষ্ঠানের কোনও ছাত্র এখন থেকে দাড়ি কাটতে পারবে না। এমনই নির্দেশিকা জারি করল দারুল উলুম দেওবন্দ। ‘যদি কেউ দাড়ি কাটে তাহলে তাকে বহিষ্কার করা হবে। এছাড়া দাড়ি কেটে কোনও ছাত্র যদি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে আসে তাহলে তাকে ভর্তি নেওয়া হবে না।
গত ৬ ফেব্রুয়ারি দাড়ি কেটে প্রতিষ্ঠানে আসার জন্য চারজন ছাত্রকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছিল। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের দাড়ি কাটা ‘হারাম’, এই মর্মে তিন বছর আগেই ফতোয়া জারি করেছিল দারুল উলুম।
এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের সদস্য মৌলানা খালিদ রশিদ ফরঙ্গি মাহালি জানিয়েছেন, ‘রসূল আল্লাহ মুহম্মদ নিজে দাড়ি রাখতেন। তাই ইসলাম ধর্মে দাড়ি রাখা ‘সুন্নত’। যদি কারও দাড়ি থাকার পরেও তিনি তা কেটে ফেলেন তাহলে তাঁকে অপরাধী বলে ধরা হবে।’