সুভাষচন্দ্র বসু কংগ্রেসে ছিলেন, কিন্তু কিছু সময়ের মধ্যে উনি বুঝেছিলেন যে কংগ্রেস যেভাবে কাজ করছে তাতে ভারতীয়দের কখনো ভালো হবে না। এই কারণে সুভাষচন্দ্র বসু ইংরেজদের সাথে লড়াই করে দেশকে স্বাধীন করার পথ বেছে নেন। উনি আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য পস্তুতি নিতে শুরু করেন। লড়াই করার জন্য সেনার কাছে অস্ত্র থাকা প্রয়োজন আর এর জন্য প্রয়োজন অর্থ। ভারত মাতার বীর পুত্র সুভাষচন্দ্র বসুর লোকপ্রিয়তা এত বেশি ছিল যে উনার এক আহ্বানে সমস্থ দেশবাসী নিজেদের অর্থ, অলংকার আজাদ হিন্দ ফৌজের ফান্ডে প্রদান করেছিল।
বহু মহিলা তাদের অলংকার দান করেছিল দেশ স্বাধীন করার জন্য। সুভাষচন্দ্র বসুর ডাকে দেশবাসী যা দান করেছিল তাতে বিশাল অঙ্কের খাজনা হয়েছিল। কিন্তু আজাদ হিন্দ খাজানাকে লুটে নেওয়া হয়েছিল। আর এই লুটের নেতৃত্বে দিয়েছিল নেহেরু, এমনটাই বলেছেন ডঃ সুভ্রামানিয়াম স্বামী। স্বামী বলেছেন নেহেরু পরিবার চোর, চুরি করাই এদের পারিবারিক পেশা।
সুভাষচন্দ্র বসু একজন মহান ব্যাক্তি ছিলেন যার অন্তরে সর্বদা দেশপ্রেমের আগুন জ্বলত। দেশকে স্বাধীন করার জন্য তথা ইংরেজদের বিতাড়িত করার জন্য উনি সর্বদা সক্রিয় ছিলেন। উনার এক আহ্বানে দেশের উত্তর, দক্ষিণ,পূর্ব, পশ্চিম প্রান্ত থেকে মানুষ অর্থ দান করেছিল। কিন্তু বিশাল অংকের সেই আজাদ হিন্দ ফৌজের খাজানা নেহেরু লুটে নিয়েছিল বলে দাবি বিজেপি নেতা সুভ্রমানিয়াম স্বামীর। স্বামী বলেছেন এর ভিত্তিতে প্রমানও রয়েছে, কিন্তু আজ অবধি কংগ্রেস কোনো জবাব দেয়নি।