নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল, তবুও এরপরে সংসদ চত্বরে প্রদর্শিত হল বিক্ষোভ। এই বিক্ষোভ প্রদর্শিত হয়েছে মূলত মূল্যবৃদ্ধি ও বেকারত্ব ইস্যুকে কেন্দ্র করে। এই বিক্ষোভের নেতৃত্বে ছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। উল্লেখ্য, কংগ্রেস সাংসদ গৌরব গগৈকে এদিন মুলতুবি প্রস্তাব আনতে দেখা গেল।
প্রসঙ্গত, জিএসটি বসানো হয়েছে প্যাকটবন্দী লেবেল লাগানো খাদ্যপণ্যে। যার ফলে রোজকার হেঁসেলের চাল, ডাল, আটা, মুড়ি, দই, লস্যি, পনির, গুড়, মধু, বাটার মিল্কে বেড়ে গেছে দাম। ঠিকই সময়েই ডলার প্রতি দাম ৮০ টাকা বেড়ে যাওয়ায় ও এর উপরে প্যাকটবন্দী লেবেল লাগানো খাদ্যপণ্যের দাম গগনচুম্বী হয়ে যাওয়ার অবস্থা। অপরদিকে আবার হাসপাতালের খরচও বেড়ে গেছে।
এই অবস্থাতেই চলতি সপ্তাহে মঙ্গলবারে রাজ্যসভা ও লোকসভা দুই কক্ষে বিরোধী শিবিরের তরফে বিরোধিতা প্রদর্শন করতে দেখা গেল। মুলতুবি প্রস্তাব এনে গৌরবের বক্তব্য, “খাদ্যপণ্যের দাম বাড়িয়ে সরাসরি সাধারণ মানুষের রোজকার জীবন ধারণের উপর আঘাত এনেছে কেন্দ্র। অধিকাংশ জরুরি জিনিসের দাম বাড়ানো হয়েছে। কোভিডের কারণে একেই বিপর্যস্ত ছিল গরিব ও নিম্ন মধ্যবিত্তের আর্থিক পরিস্থিতি। এবার সেই অবস্থা আরও খারাপ হবে”। অশান্তি অনিয়ন্ত্রিত হয়ে বাড়তে শুরু করলে অবশেষে দুপুর দুটো পর্যন্ত স্পিকার অধিবেশন মুলতুবি করে দেন
2022-07-20