রবিবার ১২ বছরের নাবালিকার জল তেষ্টা পেয়ে গিয়েছিল উত্তর-পূর্ব দিল্লির এক মসজিদে। তারপর অভিযুক্ত ধর্মগুরু নাবালিকাকে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। মেয়েটি বাড়িতে ফিরেই তাঁর বাবা-মাকে জানায়। তখনই মেয়েটির মা বাবা পুলিশের কাছে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করে। তারপর মেয়েটির মেডিকেল পরীক্ষা করা হয়। ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসার পরে স্থানীয় লোকজন ক্ষুব্ধ হয়। পুলিশ সেখান এসে ঘটনা তদন্ত করে। মসজিদের বাইরে পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়।
গাজিয়াবাদ লোনির ওই মসজিদের 48 বছর বয়সী অভিযুক্ত এই ধর্মগুরু বিবাহিত এবং তাঁর ৪টি সন্তান রয়েছে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭৬ ধারা এবং পকসো আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্ত ধর্মগুরুকে আদালতে পেশ করা হয়েছে। সেখানে অভিযুক্তকে ১৪ দিনের বিচার বিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।