দুর্গাপুজোর পরই দেখা গেল করোনাভাইরাস বেড়ে গিয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা কলকাতার। তার পর উত্তর ২৪ পরগণা। অর্থাৎ রাজ্য সরকার এবং কলকাতা হাইকোর্টের দেওয়া গাইডলাইন পালন করেনি মানুষজন। তাই এখন করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা চিন্তা বাড়াচ্ছে প্রশাসনিক কর্তাদের। সবচেয়ে বড় চিন্তার কারণ হল টিকার দুটি ডোজ নেওয়ার পরও আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই। তাই এবার করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে কলকাতা পুরসভা।
কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা পুরসভা? শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে স্বাস্থ্য বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ বলেন, ‘যাঁরা দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার পরেও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, অথচ উপসর্গ নেই, তাঁদের ওপর বিশেষ নজরদারি রাখা হবে। তাঁরা রাস্তায় বের হচ্ছেন কি না বা কারও সঙ্গে মিশছেন কিনা, সেই সব বিষয়ে নজর রাখবেন পুরসভার কর্মীরা। আর কলকাতার সবকটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’ট্রেন্ডিং স্টোরিজ
দুর্গাপুজোর পরই দেখা গেল করোনাভাইরাস বেড়ে গিয়েছে। তার মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা কলকাতার। তার পর উত্তর ২৪ পরগণা। অর্থাৎ রাজ্য সরকার এবং কলকাতা হাইকোর্টের দেওয়া গাইডলাইন পালন করেনি মানুষজন। তাই এখন করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা চিন্তা বাড়াচ্ছে প্রশাসনিক কর্তাদের। সবচেয়ে বড় চিন্তার কারণ হল টিকার দুটি ডোজ নেওয়ার পরও আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই। তাই এবার করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে কলকাতা পুরসভা।
কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা পুরসভা? শুক্রবার সাংবাদিক বৈঠক করে স্বাস্থ্য বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ বলেন, ‘যাঁরা দ্বিতীয় ডোজ দেওয়ার পরেও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, অথচ উপসর্গ নেই, তাঁদের ওপর বিশেষ নজরদারি রাখা হবে। তাঁরা রাস্তায় বের হচ্ছেন কি না বা কারও সঙ্গে মিশছেন কিনা, সেই সব বিষয়ে নজর রাখবেন পুরসভার কর্মীরা। আর কলকাতার সবকটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’|#+|
কোভিড–১৯ পরিস্থিতি কী এখন? জানা গিয়েছে, একটি রিপোর্ট পুরসভা থেকে নবান্নে পাঠানো হয়েছে। সূত্রের খবর, সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু কলকাতায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৬০ জন। তার মধ্যে ২০১ জন উপসর্গবিহীন এবং ৫৯ জনের শরীরে রয়েছে করোনাভাইরাসের উপসর্গ। শুধুমাত্র একটি ডোজ পেয়েছেন এমন রোগীর সংখ্যা ১৯ জন। যার মধ্যে ১২ জন উপসর্গবিহীন, ৭ জনের উপসর্গ রয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ নেওয়া আক্রান্তের সংখ্যা ১৬৩ জন, যার মধ্যে ১২০ জন উপসর্গবিহীন ও ৪৩ জনের উপসর্গ রয়েছে। টিকা নেওয়া হয়নি এমন আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭।
তাহলে কী আবার আতঙ্ক বাড়ছে? এই বিষয়ে আজ পুর প্রশাসকমণ্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ জানান, এখন আবার বাড়ছে ভয়। দুর্গাপুজোর মরশুমে যেভাবে ভিড় বেড়েছে, তার জেরেই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে শুরু করায় সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।