দেশের প্রথম মাঙ্কি পক্সের রোগী হিসাবেই গণ্য করা হয় তাঁকে। কেরলের ওই যুবক একেবারে সেরে উঠেছেন। জানিয়ে দিল কেরল স্বাস্থ্য দফতর। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ওই যুবকের সরকারি মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা চলছিল।শনিবার কেরলের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বীণা জর্জ জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তি সম্পূর্ণভাবে রোগ মুক্ত হয়েছেন।
শনিবার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তির সমস্ত নমুনা দুবারই নেগেটিভ এসেছে। ওই রোগী শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রয়েছেন। ত্বকে যে সমস্যা দেখা দিয়েছিল তা ভালো হয়ে গিয়েছে। শীঘ্রই তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
সূত্রের খবর, কোল্লামের বাসিন্দা ৩৫ বছর বয়সী ওই যুবক মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত হয়েছিলেন। মন্ত্রী জানিয়েছেন ওই যুবকের পরিবারের সদস্যদের আবার পরীক্ষা করা হবে। তবে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে যারা তার সংস্পর্শে এসেছিলেন ও তার পরিবারের সদস্যরা নেগেটিভই রয়েছেন।
কোল্লামের ওই বাসিন্দা বিদেশ থেকে দেশে ফিরে আসার পরে দেখা যায় তিনি মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত। ১৪ জুলাই তাঁর রোগ ধরা পড়েছিল। হুয়ের মতে মাঙ্কি পক্স মূলত ভাইরাল একটি রোগ। পশু থেকে মানুষের শরীরে এই রোগ আসতে পারে। অনেকটা স্মল পক্সের মতো লক্ষণ থাকে এক্ষেত্রে।
মন্ত্রক সূত্রে খবর, আরও যে দুজন মাঙ্কি পক্সে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাদের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল। তাদের শরীরের উপর নজর রাখা হচ্ছে।