কলকাতা সহ রাজ্যে কনটেইনমেন্ট জোনের সংখ্যা এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে গেল। কলকাতা পুলিশ (Kolkata Police) ও কলকাতা পুর নিগমের (Kolkata Municipal Corporation) আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত হয়। নতুন ওই তিনটি জায়গা ছাড়াও কলকাতা পুরসভার ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের মতিলাল বসাক লেন, ৭৪ নম্বর ওয়ার্ডের আলিপুর রোড, জাজেস কোর্ট, ৭০ নম্বর ওয়ার্ডের শরৎ বোস রোড, চক্রবেড়িয়া রোড, ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁকুড়গাছি, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের আরিফ রোড, অধর চন্দ্র দাস লেন, ১০৯ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্বলোক, ৯০ নম্বর ওয়ার্ডের শরৎ ব্যানার্জী রোড, ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের হরিপাল লেন, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের জওহরলাল দত্ত লেন (দত্তবাগান), ৭৪ নম্বর ওয়ার্ডেও কড়া লকডাউন জারি রয়েছে। এছাড়াও কনটেনমেন্ট জোনের তালিকায় রয়েছে ৯৬ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়গড়, ৬৭ নম্বর ওয়ার্ডের ডঃ জিএস বোস রোড, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের রাজা রামমোহন সরণি, ১০৯ নম্বর ওয়ার্ডের সম্মিলনী পার্ক, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের উল্টোডাঙা মেন রোড, ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডের ত্রাণকৃষ্ণ নস্কর লেন ক্রসিং চালপট্টি রোড, ৬৭ নম্বর ওয়ার্ড, ১২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বৈদ্যপাড়া হাইস্কুল থেকে ৪৬/১ ভূবনমোহন রায় রোড, ১২৪ নম্বর ওয়ার্ডের ৫১ প্রগতি পল্লি থেকে ২৪৫ সি এমজি রোড, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের বলরাম দে স্ট্রিট, ৬০ নম্বর ওয়ার্ডের সুন্দরীমোহন অ্যাভিনিউ ক্রসিং থেকে বৈদ্যপীঠ স্কুলও। শনিবার সকাল থেকে এই সমস্ত জায়গায় কড়াকড়ি করেছে পুলিশ প্রশাসন।
গড়িয়াহাটের গড়চা রোড, ভবানীপুরের বকুলবাগান, মানিকতলা মেন রোডের একটি আবাসন এবং রামকৃষ্ণ সমাধি রোডের কিছুটা অংশ। কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের কনটেনমেন্ট জোনে গত বৃহস্পতিবার থেকে কঠোর লকডাউন জারি করেছে রাজ্য সরকার। প্রথমে কলকাতায় ২৫ টি কনটেনমেন্ট জোন চিহ্নিত করা হয়েছিল। পরিস্থিতি বুঝে শুক্রবার রাতে এক বৈঠকে বাড়ানো হল শহরের কনটেনমেন্ট জোনের (Containment Zone) সংখ্যা।