প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ১২ নভেম্বর জহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে বীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দের মূর্তি উন্মোচন করবেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী ওইদিন সন্ধ্যে ৬.৩০ এর সময় বিশ্ববিদ্যালয় পরিসরে স্বামীজীর স্থাপিত মূর্তিকে উন্মোচন করবেন। মূর্তি উন্মোচনের আগে একটা বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে বলে জানা গেছে
ভাইস চ্যান্সেলর জগদীশ কুমার বলেছেন, স্বামী বিবেকানন্দ ভারত দেশে জন্ম নেওয়া মহান বৌদ্ধিক ও আধ্যাত্মিক নেতা ছিলেন যিনি ভারতের স্বাধীনতা, বিকাশ ও শান্তির জন্য যুবকদের প্রেরণা দিয়েছিলেন। কিছু প্রাক্তন ছাত্রদের সমর্থনে JNU তে স্বামীজীর মূর্তি স্থাপন করা সম্ভব হয়েছে। দিল্লীতে রাস্তা জ্যাম করার পর বামপন্থী ছাত্ররা স্বামীজীর মূর্তিকে টার্গেট করেছিল।
স্বামীজী তার মূর্তিকে টার্গেট করার সাথে সাথে মূর্তির নীচে অভদ্র ভাষায় লেখা লেখি করেছিল। দেশের সাধারণ মানুষ এই উপদ্রবীদের বিরুদ্ধে আক্রোশ প্রকাশ করেছিল। উপদ্রবীরা গেরুয়া রং নিয়েও অভদ্র ভাষা লেখালেখি করেছিল।
জানিয়ে দি, স্বামী বিবেকানন্দ একজন সন্ন্যাসী ছিলেন সেহেতু উনাট পরিধানে গেরুয়া ছিল এবং মূর্তিতেও ওই রং ব্যাবহার করা হয়েছিল। উন্মাদীরা স্বামীজীর মূর্তি এবং গেরুয়া রং এর বিরুদ্ধে বিষ উগরে ছিল। তবে এখন প্রধানমন্ত্রী মোদীর দ্বারা মূর্তি উন্মোচনের পর উন্মাদীদের মধ্যে যে হাহাকার ছড়িয়ে পড়বে তা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।