সকাল থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে বিসর্জনের প্রস্তুতি। এবার কোনও শোভাযাত্রা, ব্যান্ডপার্টি নেই। হাতেগোনা কয়েকজন থাকতে পারবেন প্রতিমার সঙ্গে। মণ্ডপ থেকে প্রতিমা লরিতে তুলতে হবে। তা সরাসরি নিয়ে যেতে হবে বিসর্জনের ঘাটে। শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে প্রতিটি ঘাটে করা হয়েছে মার্কিং। গঙ্গার ঘাটগুলিতে কড়া রয়েছে কড়া নিরাপত্তা। ভাসানের জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে ২৪টি ঘাট। দশমীর দিন প্রায় আঠারোশো প্রতিমা বিসর্জন হওয়ার কথা। গঙ্গায় স্পিড বোটে চলবে নজরদারি। রিভার ট্রাফিক গার্ড ও বিপর্যয় মোকাবিলা দল মোতায়েন করা হয়েছে।। ওয়াচ টাওয়ার থেকে চলবে নজরদারি। ডিজে অথবা মাইক ব্যবহার নিষিদ্ধ। দক্ষিণ কলকাতায় একটি পুজো কমিটি বিসর্জনের জন্য তাদের এলাকায় একটি কৃত্রিম জলাধার তৈরি করেছে। সেখানেই হবে নিরঞ্জন।
2020-10-26