প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ( Narendra Modi) ক্লিনচিট দিলো নির্বাচন কমিশন (Election Commission Of India)। কমিশন জানায় জনসভাতে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কোন নির্বাচনী বিঁধিভঙ্গ করেননি। মহারাষ্ট্রের বর্ধাতে নির্বাচনী প্রচারের সময় ওনার উপরে নির্বাচনী বিঁধিভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছিল।
কংগ্রেস কমিশনের কাছে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছিল। কংগ্রেস অভিযোগ করে বলেছিল, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে কেরলের ওয়ানাড থেকে নির্বাচনী লড়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল। কমিশন কংগ্রেসের অভিযোগের পর নরেন্দ্র মোদীর ভাষণ শুনে এই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়।
১লা এপ্রিল মহারাষ্ট্রের বর্ধাতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাহুল গান্ধীর নাম না নিয়ে বলেছিলেন, ওনাকে কেরলের ওয়ানাড থেকে নির্বাচনে লড়তে হচ্ছে কারণ, ওই এলাকায় সংখ্যালঘুরাই সংখ্যাগুরু। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, ‘কংগ্রেস হিন্দুদের বদনাম করেছে। সেইজন্য জনতা এখন কংগ্রেসে শাস্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর সেই জন্য ওই দলের নেতা এমন এক যায়গা থেকে নির্বাচনে লড়ছে, যেখানে সংখ্যালঘুরাই সংখ্যাগুরু। সেখানে শরণ নেওয়ার জন্য এখন বাধ্য ওই দলের নেতা।”
আপনাদের জানিয়ে রাখি, মঙ্গলবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ আর দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিঁধিভঙ্গ এর ইস্যুতে নির্বাচন কমিশনকে নোটিশ জারি করেছিল। সংবাদ মাধ্যম ANI এর সূত্র অনুযায়ী, আগামী ২রা মে এই মামলায় আবার শুনানি হবে।