আমরা,  শ্রী পদ্মনাভস্বামীর পূজারী এবং ধর্মের জন্য মানুষ এর ট্রাস্টি রা, এই ঐতিহাসিক রায়ে উচ্ছ্বসিত যা বিখ্যাত শ্রী পদ্মনাভস্বামীর মন্দির সংক্রান্ত এবং দেওউয়া হয়েছে জুলাইএর ১৩ তারিখে, ২০২০ সালে, মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের বেঞ্চ দ্বারা যাতে ছিলেন জাস্টিস ইউ ইউ ললিত এবং জাস্টিক্স ইন্দু মালহোত্রা। রায় টি স্পেশাল লীভ পিটিশানের মধ্যে দিয়ে দেওয়া হয় ( সিভিল) যার নম্বর হল ১১২৯৫ ২০১১ সালের এবং ১২৩৬১ ,২০১১ সালের ,এবং রিট পিটিশান (সিভিল) নম্বর ৫১৮ ,২০১১ সালের, কেরালা হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে যা দেওয়া হয়েছিল জানুয়ারির ৩১ এ, ২০১১ সালে যেখানে হাই কোর্ট রিট পিটিশানের এবং সিভিল স্যুটের একটি ব্যাচে এটা জানিয়েছিলেন যে ত্রাভানকোর রাজ পরিবারের মাথার এবং তার উত্তরসূরীদের কোনো অধিকার ই নেই সেই মন্দিরের প্রশাসনিক এবং অন্যন্য ব্যাপার পরিচালনা বা নিয়ন্ত্রণ করার যেহেতু দেশের সংবিধান এর ২৬ তম সংশোধনী দ্বারা রাজ পরিবারের সমস্ত রকমের রাজকীয় উপাধি বাতিল করা হয়েছে।

এছাড়াও, হাই কোর্ট একটি অর্ডার বের করেছিল কেরালা রাজ্য সরকারের প্রতি যাতে করে সরকার একটি ট্রাস্ট গঠন করে মন্দিরের সমস্ত রকমের নিয়ন্ত্রণ সরিয়ে নেওয়ার জন্য, মন্দিরের প্রশাসনিক ক্ষমতা এবং তার ধনসম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার জন্য। সেই ট্রাস্ট কে এই ক্ষমতা দেওয়া ছিল যাতে করে তারা মন্দিরের সমস্ত কাল্লারা বা ভল্ট খুলে তার মধ্যে থাকা সমস্ত সম্পত্তির তালিকা টৈরী করে একটি মিউসিয়াম তৈরী করে তাতে সমস্ত ধন সম্পদ সাধারণ মানুষের , ভক্তদের এবং পর্যটকদের দেখার জন্য খুলে দিতে পারে, মন্দিরের মধ্যেই সামান্য মূল্যের বিনিময়ে। সুতরাং ,বলতে গেলে, কেরালা হাই কোর্ট শুধু মাত্র যে ট্রাভানকোর রাজ পরিবার এবং স্বামী পদ্মনাভর ভক্ত কূলকে মন্দিরের পবিত্রতা কে পরিচালনা বা অক্ষুণ্ণ রাখার দায়িত্ব থেকে যে শুধু বঞ্চিত করলো শুধু তাই নয়, কোর্ট সরাসরি ভাবে দেবোত্তর সম্পত্তি এবং মন্দিরের ধন সম্পত্তি কে জনসাধারণের সামনে  পয়সার বিনিময়ে উন্মুক্ত করে তাকে বানিজ্যিকরণ ও করলো অন্যান্য ধর্মের মানুষদের সামনেও, যারা হিন্দু ধর্মের ধারণ বা পালন করেন না, তাদের সামনেও, খোদ মন্দিরের মধ্যেই। কেরালার হিন্দু সম্প্রদায় যেভাবে সেরি রাজ্যতে বা গোটা দেশ জুড়ে যা ত্যাগ স্বীকার করেছে নিজেদের ধর্মীয় স্থানের পবিত্রতা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য, কেরালা হাই কোর্ট এর প্রতিটি নির্দেশ তাদের পুর্বপুরুষদের এবং তাদের বিরুদ্ধে গেছে যারা নিএজদের প্রাণপাত করেও নিজেদের পবিত্র স্থান গুলিকে রক্ষা করে গেছেন।

উপরোক্ত পটভূমিতে সুপ্রীম কোর্টের এই ঐতিহাসিক রায় কে বুঝতে হবে এবং সম্মান করতে হবে। কোর্টের জুলাই ১৩,২০২০ তে দেওয়া রায়ের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফলাফল গুলি দেওয়া রয়েছেঃ

১। আদালত স্বীকৃতি দিয়েছে যে একদিকে ট্রাভানকোর এবং কোচিন রাজপুত্রের শাসকদের মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির অষ্টম অনুচ্ছেদটি অন্যদিকে 1949 সালের মে মাসে ভারতীয় ইউনিয়ন সেবাইয়েতকারীর বিশেষ সম্পর্কের স্বীকৃতি উপস্থাপন করে (পার্থিব প্রহরী এবং ট্র্যাভেনকোর রয়েল পরিবার এবং শ্রী পদ্মনাভস্বামী মন্দিরের মধ্যে দেবতার প্রতিনিধি), যা ব্রিটিশদের দ্বারা ভারতীয় শাসকদের প্রদত্ত কোনও উপাধির সাথে যুক্ত ছিল না। সুতরাং, আদালতের মতে, ভারতীয় সংবিধানের ১৯৭১ সালের  ২৬ তম সংশোধনীর ট্রাভানকোর রাজকীয় পরিবার ও মন্দিরের পূর্বের বিদ্যমান বিশেষ সম্পর্কের সাথে কোনোভাব্বেই সম্পর্কিত নয় , কারণ এই সংশোধনীটি কেবলমাত্র সেই উপাধিগুলি বাতিল করেছিল যা ভারতের প্রজাতন্ত্রের চরিত্রের অন্তরায় হয়ে পথে এসেছিল।

২। আদালত আরও স্বীকৃতি দিয়েছিল যে চুক্তির অষ্টম অধ্যায় ত্রাভানকোর কোচিন হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান আইন (টিসিএইচআরআই আইন), ১৯৫০ এর তৃতীয় অধ্যায় (ধারা 18-23) এর ভিত্তিতে গঠিত যা বিশেষত শ্রী পদ্মনাভস্বামী মন্দিরের সাথে সম্পর্কিত কাজকর্ম মন্দিরের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট অধ্যায় সরবরাহ করার বিষয়টি হ’ল এই বিষয়টি নিশ্চিত করা যে চুক্তির অষ্টম অনুচ্ছেদে প্রদত্ত অধিকারগুলি সুরক্ষিত হয়েছে এবং শাসনকর্তার উত্তরসূরীদের গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে এমনকি ভারতের প্রজাতন্ত্রে উত্তরণের পরেও। আদালত বিশেষ ভাবে স্বীকৃতি দিয়েছিল যে এই কারণেই কেরালার রাজ্য সরকার ১৯৭১ এর আগে ও পরে টিসিএইচআরআই আইন ১৯৫০ একাধিকবার সংশোধন করেও এমনকি শ্রীচিতিরার মৃত্যুর পরেও ট্রাভানকোর রাজকীয়দের অবস্থান বা অধিকারকে কখনই হ্রাস করে নি। এমনকি ১৯৯১ সালে তিরুনাল বলারাম ভার্মা যিনি ট্র্যাভেনকোরের শাসক হিসাবে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন ১৯৪৯সালে,তাঁর মৃত্যুর পরেও তা হয়নি।

৩। তদনুসারে, সুপ্রিম কোর্ট কেরালা হাইকোর্টের রায় এবং নির্দেশকে বাদ দিয়ে মন্দিরের প্রশাসনিক কাঠামোটি মূলত ট্রাভেনকোর রয়েল পরিবারের বর্তমান প্রধানের আদালতের সামনে দেওয়া পরামর্শের ভিত্তিতে রেখেছিল। সুপ্রিম কোর্টের যে কাঠামো রচিত হয়েছে তার অধীনে ঃ

  • মন্দিরের সমস্ত নীতি সম্পর্কিত বিষয়ে সিদ্ধান্তগুলি “শাসক” বা ট্রাভানকোর রাজপরিবারের প্রধান দ্বারা গৃহীত হবে, যাকে তিনটি সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি কর্তৃক তার কার্যাদি পালনের ক্ষেত্রে পরামর্শ দেওয়া হবে, (টিসিএইচআরআই আইন), ১৯৫০ এর ধারা ২০ অনুসারে। উক্ত উপদেষ্টা কমিটিতে একজন অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্টের বিচারক সমন্বিত থাকবেন, যাকে কেরালার উচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতি মনোনীত করবেন। উক্ত হাই কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারককে উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি হিসাবে গণ্য করা হবে। দ্বিতীয় সদস্য শাসক কর্তৃক মনোনীত বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং তৃতীয় সদস্য ট্রাস্টির সাথে পরামর্শক্রমে কমিটির সভাপতিত্বকারী মনোনীত চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হবেন।
  • দ্বিতীয় কমিটি, যথা পাঁচ সদস্যের সমন্বয়ে প্রশাসনিক কমিটি প্রশাসকের ক্ষমতা পূর্বে শাসক দ্বারা নিযুক্ত একজন নির্বাহী কর্মকর্তার দ্বারা প্রয়োগ করা উচিত। গুরুত্বপূর্ণভাবে, ধারা ১৮ (২) এর অধীনে প্রশাসনের এ জাতীয় ক্ষমতা শাসকের নিয়ন্ত্রণ এবং তদারকি সাপেক্ষে। উল্লিখিত কমিটির পাঁচ সদস্য হবেন তিরুবনন্তপুরমের জেলা জজ, শাসক মনোনীত একজন সদস্য, কেরালার রাজ্য সরকার মনোনীত একজন সদস্য, কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক মনোনীত একজন সদস্য এবং মন্দিরের প্রধান  তন্ত্রী।
  • গুরুত্বপূর্ণভাবে, প্রশাসনিক কমিটি শাসকের অনুমোদনের ব্যতিরেকে নীতির নীতিমালা সম্পর্কিত কোনও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে না এই সব বিষয়েঃ
  • প্রতি মাসে  ১৫ লক্ষ টাকায় বেশি ব্যয় হয়েছে এমন জিনিস;
  • কোনও এককালীন ব্যয় ১ কোটি টাকার উর্ধ্বে;
  • মন্দিরের কোনও বড় সংস্কার / সম্প্রসারণ;
  • মন্দির প্রশাসনের স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং পদ্ধতিতে কোনও পরিবর্তন; এবং
  • মন্দিরের চরিত্রে কোনও মৌলিক পরিবর্তন যা ভক্তদের ধর্মীয় অনুভূতিগুলিকে প্রভাবিত করে।
  • দুটি কমিটির সব সদস্যই হিন্দু ধর্মের হতে হবে , যা (টিসিএইচআরআই আইন), ১৯৫০ র সেকশান ২ ( এ এ) তে বলা রয়েছে।
  • উপরের লেখাগুলি থেকে এটা স্পষ্ট যে কেরালা হাইকোর্টের রায়ের সম্পূর্ণ বিপরীতে সুপ্রিম কোর্ট ট্রাভানকোর রাজপরিবারের প্রধানকে মন্দিরের সেবায়েত হিসাবে পুনঃস্থাপন করেছে, যার নিয়ন্ত্রণে এবং তত্ত্বাবধানে উভয় কমিটি থাকবে এবং কার্য নির্বাহ করবে।এর পাশাপাশি অনুচ্ছেদে ১১৬ এর রায়ে আদালত মন্দিরের ধর্মীয় অনুশীলন সংরক্ষণ, মন্দিরের সম্পত্তি হস্তান্তরকারীদের কাছ থেকে পুনরুদ্ধার করতে এবং মন্দিরের তহবিলের অর্থ ধর্মীয় এবং দাতব্য কাজে ব্যয় হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য বিস্তারিত দিকনির্দেশনা দিয়েছেন অন্যান্য বিষয়গুলির পাশাপাশি ।কাল্লারা গুলি খোলার সিদ্ধান্ত কমিটিগুলিতে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, যা কার্যকরভাবে সিদ্ধান্তটি নীতি ও ধর্মীয় ঐতিহ্যের বিষয় বলে উপদেষ্টা কমিটির কাছে ন্যস্ত করে। টিসিএইচআরআই আইনের সেকশান ২০ এর অধীনে উপদেষ্টা কমিটির কাজ  হ’ল শাসককে পরামর্শ দেওয়ার জন্য যা এই বিষয়গুলিতে শাসককের কথাই শেষ কথা হিসাবে ধরা হয়।

সুতরাং, কেন্দ্রীয় সরকারের মনোনীত প্রার্থী, রাজ্য সরকারের একজন মনোনীত প্রার্থী এবং পাঁচ সদস্যের প্রশাসনিক কমিটিতে একজন জেলা বিচারক এবং তিন সদস্যের উপদেষ্টা কমিটিতে অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্টেএকজন বিচারক উপস্থিত থাকার পরেও সকলের সামগ্রিক নিয়ন্ত্রণ মুখ্য এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক বিষয়গুলি চুক্তির সপ্তম অনুচ্ছেদের স্পষ্ট অবজেক্ট এবং টিসিএইচআরআই আইন ১৯৫০ এর ১৮-২৩ অনুচ্ছেদের প্রকাশিত অভিপ্রায় অনুসারে শাসকের রয়ে গেছে। বলতে বাধা নেই  যে, রাজ্য সরকার কর্তৃক অধিগ্রহণ করা জমিগুলির পরিবর্তে মন্দিরের জন্য প্রদত্ত বার্ষিকীগুলি বর্তমান বাজার মূল্যের সাথে সমান আনতে হবে এবং মন্দিরটির ব্যয় নির্বাহের জন্য পর্যায়ক্রমে সংশোধন করতে হবে যাতে করে মন্দিরের বিভিন্ন ব্যয়ের যোগান ঘটে। তদ্ব্যতীত, মন্দিরের জন্য বর্তমানে আর্টিকেল ২৯০ এ এর ​​অধীনে যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করা হচ্ছে তা বাড়াতে হবে মন্দিরটি ঘিরে যে পরিমাণ পর্যটন তৈরী হয় সেটি মাথায় রেখে এবং মন্দিরটির ধন-সম্পদ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত হওয়ায় মন্দিরের সুরক্ষা যে ব্যহত হয়েছে সেটি সংশোধন করতেও অর্থ প্রদান বাড়ানর দরকার আছে

যদিও এটা পরিষ্কার যে এটি মন্দির স্বায়ত্তশাসনের জন্য আদর্শ টেম্পলেট নয় যা আমাদের বৃহত্তর লক্ষ্য, তবে  বিবেচ্য দৃষ্টিভঙ্গি যে সুপ্রীম কোর্ট যে অবস্থানটি কেরালার হাই কোর্টের রায় প্রদানের আগে বিদ্যমান ছিল তেমনটি পুনরুদ্ধার করেছে যতদূর শাসক নিয়ন্ত্রণ এবং তদারকি সম্পর্কিত ব্যাপার রয়েছে। এই মডেলটি যদি প্রশাসনের বিষয়ে শাসকের স্বায়ত্তশাসনকে ক্ষুন্ন করে বা মন্দিরের ধর্মীয় রীতিগুলিতে হস্তক্ষেপ সৃষ্টি করে, তবে মন্দিরের সকল স্টেকহোল্ডারদের পক্ষে উপযুক্ত আদালতের সামনে উপযুক্ত আইনী প্রতিকারগুলি প্রয়োগ করা বা আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার রাস্তা খোলা থাকবে

বর্তমান পরিবেশকে কেন্দ্র করে যেখানে দলমত নির্বিশেষে সরকারগুলি হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে নিজেকে জড়িত করার লক্ষ্যে রয়েছে, ত্রাভঙ্কোর রাজপরিবারের পরামর্শের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া টেম্পলেটটি শ্রী পদ্মনাভস্বামী মন্দিরের সীমাবদ্ধ প্রয়োগ হিসাবে দেখা উচিত। যদিও তা অবশ্যই আদর্শ নয়, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এইচআরসিই শাসন ব্যবস্থার চেয়ে এটি ভাল, যেখানে মন্দিরের কোনও স্বায়ত্তশাসন নেই এবং এটি পুরোপুরি রাজ্য এবং এর মন্দির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। অতএব, আপাতত আমরা এই আশায় সুপ্রিম কোর্টের রায়কে স্বাগত জানাই যে এটি ভগবান পদ্মনাভের ভক্তদের সাময়িক ও আধ্যাত্মিক উদ্বেগকে মোকাবেলা করবে। আমরা চিরকালের মতই এখন থেকে প্রভু পদ্মনাভের বাসভবনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের দ্বারা যে কোনো ধরনের প্রতিরোধের ব্যাপারে সচেতন থাকব।

আমরা আমাদের আইনী দলকে ধন্যবাদ জানাই, অ্যাডভোকেট শ্রী জে সাঁই দীপক (যুক্তি উপদেষ্টা) শ্রী সুবিধাদূত সুন্দরম (রেকর্ড অ্যাডভোকেট) যিনি ধর্মের পক্ষে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন, পদ্মনাভস্বামী মন্দিরের প্রধান তন্ত্রী এবং মন্দির সুরক্ষা আন্দোলনের শ্রী এম.ভি.সৌন্দরারাজন তাদের নিরলস, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং আদালতে কার্যকর প্রতিনিধিত্বের জন্য। আমরা বিষয়টির  সমস্ত গবেষণা সহায়তার জন্য ইন্ডিক কালেক্টিভ ট্রাস্টকেও ধন্যবাদ জানাই। সর্বোপরি, আমরা আমাদের সকলকে তাঁর কারণ, ধর্মের কারণকে অবদান রাখার সুযোগ দেওয়ার জন্য প্রভু পদ্মনাভকে ধন্যবাদ জানাই।

http://www.pragyata.com/mag/padmanabhaswamy-temple-verdict-what-it-means-for-the-hindu-society-907

শ্রী পদ্মনাভো বিজয়তে !! (Sri Padmanabho Vijayate)

This piece has been authored for a joint initiative by Baarta Today and the Indic Collective.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.