মহামঙ্গলে পুণ্যভূমে তদর্থে
পতত্বেষ কায়ো নমস্তে নমস্তে
গোটা বিশ্ব যখন মারণ রোগ করোনা ভাইরাসে আতঙ্কিত – গোটা বিশ্ববাসী যখন চিন্তিত ওষুধ বা ভেক্সসিন আবিষ্কার নিয়ে, ঠিক তখনই এক দূঃসাহসিক সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে নিজের দেহ দান করেছেন “রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ“-এর স্বয়ংসেবক চিরঞ্জিত ধীবর (Chiranjit Dhibar) (৩০), দুর্গাপুর নিবাসী। করোনা ভাইরাসের ঔষধ বা ভেক্সসিন এর বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার গবেষণামূলক কাজের জন্য নিজের শরীর দান করেন এই শিক্ষক। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি তিনি কাঁকসার একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। তিনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের বিবিধ ক্ষেত্র “বঙ্গীয় নব উন্মেষ প্রাথমিক শিক্ষক সঙ্ঘ“এর রাজ্য কমিটির সদস্য। দুর্গাপুরের শিবাজী শাখার স্বয়ংসেবক এবং সেবা সংস্থা বিবেকানন্দ বিকাশ পরিষদের এই সদস্য সারা ভারতবর্ষে, উত্তরপ্রদেশের দুজন ব্যক্তির পর এবং পশ্চিমবঙ্গে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই উদ্যোগে এগিয়ে এসেছেন । তাকে ডেকেছে ICMR থেকে, আর তার প্রয়োজনীয় পরীক্ষা হবে ভুবনেশ্বর হাসপাতালে।
ওপরের ছবিটি চিরঞ্জিত ধিবরের – তার জন্মদিন উপলক্ষে সেবা ভবনে (ইছাপুর) তাকে শুভেচ্ছা জানান হয়।
দেশজুড়ে চলছে লকডাউন, কিন্তু কতদিনই বা লকডাউন করে রক্ষা করা যাবে সমগ্র দেশবাসীকে, তাই প্রয়োজন রোগ নিরাময়ী ঔষধ। দেশজুড়ে চলছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বাঁচার জন্য ঔষধ আবিস্কারের চেষ্টা, ঔষধ হোক বা ভ্যাকসিন্ তা তৈরি করার পর পরীক্ষার জন্য মানুষের শরীরে প্রয়োগ করে দেখা হয় তা কতটা কার্যকর।
কিন্ত করোনাভাইরাসের মতো মারন রোগের ঔষধ বা ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা পরীক্ষা কীভাবে করা হবে, এই পরিস্থিতিতে করোনার ঔষধ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য পরীক্ষার জন্য নিজের শরীর দানের জন্য আবেদন করেন দুর্গাপুর (Durgapur) নিবাসী শিক্ষক চিরন্জিত ধীবর। ই মেলের মাধ্যমে দুর্গাপুর মহকুমা শাসক , পশ্চিম বর্ধমান জেলাশাসক কে এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রীকে এই আবেদন করেন।
চিরঞ্জিত ধীবর (Chiranjit Dhibar) নামে ওই শিক্ষকের বয়স ৩০ বছর। পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরের কাঁকসা ব্লকের মানিকাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ান তিনি। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের পুরোনো স্বয়ংসেবক। সঙ্ঘের অনুপ্রেরণায় সেবার কাজে বরাবরই অগ্রণী ভূমিকা নেন। লকডাউন এর প্রথম পর্বে ইতিমধ্যেই সঙ্ঘের সেবাকাজের সাথে যুক্ত হয়ে টানা ২১ দিন দূর্গাপুর এর বিভিন্ন জায়গায় দুবেলা প্রায় ১৪,০০০ অভুক্ত মানুষ এর মুখে অন্ন তুলে দিয়েছেন। প্রথমে মহকুমা শাসক এবং পরে পশ্চিম বর্ধমান জেলার জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি, কে তিনি ই-মেল করেন। জেলাশাসকের দপ্তর জানায়, বিষয়টি তাদের হাতে নেই। আই.সি.এম.আর এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রককে চিঠি দিতে হবে। সেইমতো দুই জায়গায় ই-মেল করেন চিরঞ্জিত। ICMR’র সদর দপ্তর দিল্লি থেকে বাংলার শিক্ষকের চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করে। কেন্দ্রীয় সংস্থার মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর ডঃ লোকেশ শর্মা (Dr. Lokesh Sharma) জানিয়েছেন, “আপাতত আমরা প্লাজমা থেরাপির ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করছি। প্লাজমা দাতারা প্রত্যেকে এক সময় করোনা আক্রান্ত ছিলেন, কিন্তু এখন সুস্থ হয়েছেন। ভবিষ্যতে নন কোভিডদের উপর পরীক্ষা করা হলে আবেদনকারীদের মধ্যে থেকে কাউকে বাছাই করা হবে। তবে তা হিউম্যান এথিকস কমিটি অনুমোদন করবে। একটি নির্দিষ্ট প্রোটোকল মেনে সেই পরীক্ষা হবে।“এইরকম সিদ্ধান্ত সমগ্র বঙ্গবাসি ও দেশবাসীর সাথে বিশ্ববাসীর কাছে এক অপরিসীম সাহসিকতার নিদর্শন রেখেছেন ।
RSS Swayamsebak Chiranjit from Bengal offers himself for human trial of COVID-19 vaccine
The picture above is of Chiranjit Dhibar – he was greeted at Seva Bhavan (Ichapur) on the occasion of his birthday.
“MAHA-MANGALE PUNYABHOOME TADARTHE
PATATWESH KAYO NAMASTE NAMASTE…”
Now-a-days Human life is being threatened by One life-killer virus named ‘Corona‘. The coronavirus pandemic is an ongoing pandemic of coronavirus disease 2019 (COVID-19) caused by severe acute respiratory syndrome coronavirus 2(SARS‑CoV‑2). The WHO declared the outbreak to be a Public Health Emergency of International Concern on 30 January 2020, and recognised it as a pandemic on 11 March 2020. Whole World as well as India fights against this pandemic.
At a time when most of the people are gripped with panic, a few tend to stand out as inspiration to others. When the entire world the scrambling for three-layered masks and sanitizers to ward off deadly coronavirus, a RSS Swayamsebak in WestBengal has offered himself to be used to help find a vaccine for the treatment of COVID-19. we know that Coronavirus is spreading around the world, but there are still no vaccines to protect the body against the disease it causes, Covid-19.
Medical vaccine researchers are working hard to change that.vaccine researchers need human bodies to test for trial .If this test gets success then the entire human race will escape from this pandemic.
The Willing person named Chiranjit Dhibar is a primary school teacher lives in durgapur city of Paschim Bardhaman district(w.b).He is also state committee member of BNUPSS,teachers organisation of ‘Sangh Paribar’.Chiranjit is the 1st willing person from Bengal & the 3rd from india to donate his human body for the COVID19 virus vaccine trial test. Now He has been called from ICMR and will undergo necessary examination at Bhubaneswar Hospital. He had written letter to local SDO ,DM & health authorities and same to ICMR & Ministry of health &family welfare –wants volunteering to serve as specimen for human trial for any vaccine to combat coronavirus.
He believes it is an opportunity to do something for mankind. “So I have volunteered to face human trial by any medical authority working to make a vaccine for Sars-Cov-2,” said Chiranjit.
“As a new vaccine is possible only after passing through human trial, I am ready to be that first non-covid human. It can be tested on me wherever necessary in India ,” he maintained.
When asked about the risks involved in the trial, he said he was aware of the dangers but the cause was much bigger.He got inspiration from Rastriya Swayamsebak Sangh which learns about sacrifice for the society, nation and the human-race.
However, medical experts said there were medical and ethical issues involved in any such trail. “The offer is inspirational and worth appreciation but certain medical criteria have to be fulfilled before going on for any such trial,” says a senior doctor & ICMR’s media coordinator Dr.Lokesh Sharma He also referred to certain ethical issues which have to be looked into by the authorities.
He said that the clinical trial test of Plasma therapy had been already started to apply on those humans who are recovered from Covid19.When Non-Covid humans are required for vaccine trial test later ,they should have been choosen from willing persons by the human ethics committee’decision.
However, it was a lengthy process and used to take years of research before reaching the stage of human trials.
COVID-19 vaccine: कोरोना वैक्सीन के ट्रायल के लिए संघ के कार्यकर्ता ने दान दिया अपना शरीर
पश्चिम बंगाल के दुर्गापुर के शिक्षक चिरंजीत धीवर ने ट्रायल के लिए अपना शरीर देने की पेशकश की थी। जिसे स्वीकार करते हुए आईसीएमआर द्वारा उसे सूचित किया गया है कि उसका चयन ट्रायल के लिए किया गया है।
आईसीएमआर और भारत बायोटेक ने कोरोना वायरस रोकने के लिए को-वैक्सीन बना रही है। 15 अगस्त को इसके लॉन्चिंग की तैयारी है। इसके लिए 7 जुलाई (मंगलवार) से मानव शरीर पर वैक्सीन का ट्रायल शुरू किया जाएगा। पश्चिम बंगाल के दुर्गापुर के शिक्षक चिरंजीत धीवर ने ट्रायल के लिए अपना शरीर देने की पेशकश की थी। जिसे स्वीकार करते हुए आईसीएमआर द्वारा उसे सूचित किया गया है कि उसका चयन ट्रायल के लिए किया गया है।
चिरंजीत राष्ट्रीय स्वयं सेवक संघ के कार्यकर्ता हैं, उनका कहना है कि संघ से प्रेरित होकर वह मानव सेवा के लिए आगे आए हैं। आईसीएमआर द्वारा इस व्यक्ति का ट्रायल कोरोना संक्रमित और गैर कोरोना संक्रमित व्यक्तियों पर किया जाएगा। भुवनेश्वर के द आईएमएस एंड एसयूम अस्पताल में यह प्रक्रिया पूरी की जाएगी, जिसके लिए चिरंजीत का चयन किया गया है।
कोरोना लसीच्या चाचणीसाठी संघाच्या कार्यकर्त्याने आपला देह दान केला आहे.
आयसीएमआर आणि भारत बायोटेक कोरोना संक्रमण थांबविण्यासाठी को-व्हॅॅक्सीन तयार करीत आहे. १५ ऑगस्ट ला ही लस बाजारात आणण्याचे प्रयत्न सुरु आहे. सध्या ही लस मानवी चाचणीच्या टप्प्यात असून आज याची मानवी चाचणी केली जाणार आहे. पश्चिम बंगालमधील दुर्गापूर येथील संघ कार्यकर्ते, शालेय शिक्षक चिरंजीत धीवर यांनी या चाचणीसाठी आपला देह दान करण्याची इच्छा व्यक्त केली होती. आयसीएमआरने धीवर यांची निवड चाचणीसाठी केली असल्याचे कळवले. आज 7 जुलै रोजी ही चाचणी पार पडेल