মঙ্গলবার রাত ১২টার পর থেকে টানা ২১দিন দেশজুড়ে জারি হয়েছে লকডাউন।টানা ৩ সপ্তাহ ধরে গোটা দেশ জুড়ে চলবে একই পরিস্থিতি। ওষুধের দোকান, বাজার, ডাক্তারখানা ছাড়া সমস্ত কিছু পরিষেবা আপাতত বন্ধ। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে ঘরের প্রাথমিক খাদ্য চাল, ডাল ফুরিয়ে গেলে সাধারণ জনগণের যেমন হচ্ছে সমস্যা, অন্যদিকে আবার এই লকডাউন পরিস্থিতিতে গোটা বাজার জুড়েই হচ্ছে কালোবাজারি।
প্রসঙ্গত, এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে যারা সবথেকে বেশি সংকটময় পরিস্থিতিতে দিনযাপন করছেন তারা হলেন দিনমজুর এবং শ্রমিক সম্প্রদায়। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে বলিউড অভিনেত্রী দিয়া মির্জা এক অভিনব পথ বেঁছে নিলেন।গোটা দেশ জুড়েই এমন ব্যক্তিরা রয়েছেন যারা নিজেরা থাকে বিদেশে বা অন্য কোনো শহরে, তারা লকডাউনের জেরে বদ্ধ মা, বাবার কাছে ফিরতে পারছেন না। এরম পরিস্থিতি অভিনেত্রী দিয়া মির্জা জানালেন, তিনি ওনার শেষ চেষ্টা দিয়ে হলেও ওই বয়স্ক মানুষদের মুখে অন্য তুলে দেবেন।
বর্তমানে লকডাউনের জেরে অনলাইন সবজি কেনার সুবিধাও আপাতত বন্ধ। এছাড়াও যে সমস্ত সব্জি বা ফলওয়ালারা নিজেদের ঠেলা নিয়ে এলাকা এলাকা বিক্রি করে বেড়াতো তারাও আপাতত এই লকডাউনের জেরে তাদের পরিষেবা বন্ধ করেছে। প্রসঙ্গত জানা গিয়েছে, এই অভিনেত্রী মুম্বই এর যে অঞ্চলে থাকে সেখানে সে তার এলাকার সমস্ত বয়স্ক মানুষদের জন্য ২ জন করে সবজি এবং ফলওয়ালা রেখেছেন যারা নির্দিষ্ট সময় মতো ওনাদের বাড়িতে গিয়ে তা প্রদান করে আসবে।