সবজান্তা একগুঁয়ে ‘বাম নেতা’র নির্বোধের মত কাজে; চরম বিপদে ইতালি। ভাইরাস হয়ত ইতালিতে এমনভাবে ছড়িয়ে পড়ত না; যদি এই ভদ্রলোকেরা সাহায্য না করতেন! ইনি হলেন দারিও নারদেল্লা। ফ্লোরেন্সের মেয়র। ইতালির রাজনৈতিক দল; ‘ডেমোক্রেটস অফ দ্য লেফট’-এর নেতা ছিলেন তিনি। ২০০৭ সালে বামপন্থীদের কয়েকটি দলের সঙ্গে; তাঁর দল মিলে তৈরি করে ডেমোক্রেটিক পার্টি সংক্ষেপে পিডি। আমাদের দেশের লেফট-লিবারেলদের মতোই; কর্মসূচী তাঁদের জোটেরও। খাওদাও আর মানুষকে বিভ্রান্ত করতে থাক! সবই ভালই চলছিল! শুধু সবজান্তা একগুঁয়ে মনোভাবের জেরে; শেষের মুখে দেশ।
কিন্তু ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই; ২রা ফেব্রুয়ারি শুধুমাত্র লাল চীনের সমর্থনে সংহতি দেখাতে গিয়ে; গোটা জাতিকে বিপাকে ফেলে দিলেন নারদেল্লা। কেননা ততদিনে উহানের ভাইরাস; ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছে। তখনও এতটাই ইগো এই ভদ্রলোকের যে; বারবার অনুরোধের পরেও ফ্লোরেন্সের মিউজিয়াম বন্ধ করতে রাজি হচ্ছিলেন না। তার ওপরে প্রতিদিন চলছিল; ‘হাগ এ চাইনিজ’ কর্মসূচী! এখন শুধু ইতালি নয়; গোটা বিশ্ব কোরোনা ভাইরাসে বেসামাল।
এক কমিউনিস্ট স্টেটের গোয়েন্দা সংস্থা; কানাডার পরীক্ষাগার থেকে ভাইরাস চুরি করল। নিজেদের দেশের পরীক্ষাগারে; তাকে শক্তিশালী করল। তা লিক হওয়ার পরে; নিজের দেশের হাজারো মানুষ মরল। ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে শুরু হলেও; বিশ্ববাসী জানতে পারল ২০২০ সালের জানুয়ারিতে। আর চিনের কমিউনিস্ট পার্টি প্রচার শুরু করল; উহানের সাউথ চায়না সি ফুড মার্কেট থেকে নাকি; ভাইরাসটি ছড়িয়েছে।
ভুল তথ্যের জেরে; ডুবল গোটা বিশ্ব! তাতে WHO এর নির্বোধেরাও আছে। তাঁরাও প্রথম দিকে চিনের সুরে সুর মিলিয়ে বলল; মানুষের থেকে মানুষে ছড়ানোর নাকি কোনও প্রমাণ নেই! এর সঙ্গে জুড়লেন; দারিও নারদেল্লারা মতো নেতারা। নিজেদের মহান প্রমাণ করার দায়িত্ব; আর রাজনৈতিক ফয়দা তোলার ইচ্ছে নিয়ে। কমিউনিজমের বার্তা পৌঁছে দিতে শুরু হল; চিন-ইতালির গলায় গলায় ভাব। আর তার ফল? ভুগছেন তো! আরও ভুগবেন। কমিউনিজমের বিষ এমনই ফল দেয়!