মধ্যপ্রদেশে (Madhya Pradesh) পালা বদল হবে কি,এই প্রশ্নের উত্তর মিলবে কিছুক্ষণের মধ্যেই। ২৩০আসনের বিধানসভার নতুন সমীকরণ নিয়ে ঘুম ছুটেছে বর্তমান কমল সরকারের। সিন্ধিয়ার (Scindia) হাত ধরে আর কে কে ঘর পাল্টাবে তা নিয়ে হিসেব নিকেশ করে বিনিদ্র রাত্রিযাপন কং নেতাদের। তার মধ্যেই নতুন বিতর্ক সিন্ধিয়াকে নিয়ে ।
রবিবার একটি ছবি নিয়ে হৈচৈই সোশ্যাল মাধ্যম। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার (Jyotiraditya Scindia) সঙ্গে এক ই ছবিতে স্বাধ্বী প্রজ্ঞা ঠাকুর। দুজনেরই হাত ভিক্ট্রি সাইন দেখাচ্ছে। মুখে জয়ের হাসি ।
এই ছবি শেয়ার করে সাংবাদিক রাণা আয়ুব লেখেন, “সন্ত্রাসবাদী প্রজ্ঞা ঠাকুরের সঙ্গে সদ্য কংগ্রেস ছাড়া এই তরুণ নেতার ছবি দেখেই বোঝা যায় দেশ কতটা অসাম্প্রদায়িক শাসকদের হাতে রয়েছে” ।
রাণা আয়ুবের মত বেশ কিছু কট্টরপন্থীদের উসকানিতেই সিএএ (CAA) বিরোধ চরম জায়গায় পৌঁছেছিল বলে কেন্দ্রীয় সরকারের গোয়েন্দা সূত্রের খবর ।
এই পোস্ট ঘিরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সোশ্যাল সাইটে। রাণা আয়ুবের পাল্টা ইয়াসিন মালিকের সঙ্গে পরপর দুটি ছবি পোস্ট করে প্রশ্ন ছোঁড়া হয় তিনি কি এই ধরনের সাম্প্রদায়িকতার কথা বলছেন?একটি ছবিতে ইয়াসিনের মত বিচ্ছিন্নতাবাদীদের নেতার সঙ্গে কংগ্রেসের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের (Manmohan Singh) সঙ্গে করমর্দন করছেন ।
আরেকটি ছবিতে ইয়াসিন (Yasin) বসে রয়েছে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী হাফিজের সঙ্গে। অবশ্য আয়ুবকে সমর্থন করার লোকও রয়েছে সেখানে। আরফা খানুম শেরওয়ানি রাণাকে সমর্থনের পাশাপাশি সিন্ধিয়াকে কটাক্ষ করেন ।
বলেন,কংগ্রেস (Congress) পার্টিতে আসলে প্রজ্ঞার সামাজ্যের অভাব বোধ করছিলেন ‘মহারাজ ‘ সিন্ধিয়া। যুযুধান দুই পক্ষের মধ্যে একজন এই দুই আগ্রাসী পোস্টকে ছাপিয়ে লিখেছেন,সবাই একরকম নয়। তাই একে অপরের উপর দোষারোপ বন্ধ হোক ।